প্রতিকারঃ ফল বৃদ্ধির সময়ে নিয়মিত সেচ দেওয়া। প্রতি
মুকুলে আমের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ফুল ফোটার ১০ ও ২০ দিন পর দু’বার দশ লিটার
পানিতে ৬ গ্রাম হারে বোরিক এসিড স্প্রে করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। সমস্ত ফুল
ফোটা অবস্থায় জিবরেলিক এসিড প্রতি লিটার পানিতে ৫০ মিলিগ্রাম হারে স্প্রে
করলে আমের গুটি ঝরা কমানো যায়। আমের রোগ ও পোকার আক্রমণ থেকে আমের গুটি
রক্ষা করতে গুটির আকার মটর দানার মত হলে একটি কীটনাশক
(রিপকর্ড/সিমবুস/ক্যারেটে এক লিটার পানিতে ১ মিলি. হারে) ও একটি ছত্রাকনাশক
(ডায়থেন এম ৪৫/ইনডোফিল এম ৪৫ এক লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে) একত্রে মিশিয়ে
স্প্রে করতে হবে। এছাড়াও আমের গুটি মটর দানার আকার হলে প্রতি লিটার পানিতে
২০ গ্রাম ইউরিয়া সার মিশিয়ে স্প্রে করলে গুটি ঝরা কমানো যায়।
উত্তর সমূহ
প্রতিকারঃ ফল বৃদ্ধির সময়ে নিয়মিত সেচ দেওয়া। প্রতি মুকুলে আমের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ফুল ফোটার ১০ ও ২০ দিন পর দু’বার দশ লিটার পানিতে ৬ গ্রাম হারে বোরিক এসিড স্প্রে করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। সমস্ত ফুল ফোটা অবস্থায় জিবরেলিক এসিড প্রতি লিটার পানিতে ৫০ মিলিগ্রাম হারে স্প্রে করলে আমের গুটি ঝরা কমানো যায়। আমের রোগ ও পোকার আক্রমণ থেকে আমের গুটি রক্ষা করতে গুটির আকার মটর দানার মত হলে একটি কীটনাশক (রিপকর্ড/সিমবুস/ক্যারেটে এক লিটার পানিতে ১ মিলি. হারে) ও একটি ছত্রাকনাশক (ডায়থেন এম ৪৫/ইনডোফিল এম ৪৫ এক লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে) একত্রে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। এছাড়াও আমের গুটি মটর দানার আকার হলে প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া সার মিশিয়ে স্প্রে করলে গুটি ঝরা কমানো যায়।
উত্তর দিন