স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও কৃষকদের সূত্রে জানা গেছে, পাহাড়ি ঢলে ২১ ডিসেম্বর উপজেলার বাঘবেড় ইউনিয়নের উত্তর সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় চেল্লাখালী নদীর ৬৫ ফুট ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে যায়। ওই অংশ সংস্কার না করায় গত বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার পাহাড়ি ঢলের পানি ঢুকে উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় ৫০০ একর ধানের খেত ডুবে যায়। দেড় শতাধিক পরিবারের বাড়ি ও আঙিনায় পানি ওঠে। গত শনিবার দিবাগত রাতে নদীর পানি কমে যাওয়ায় ফসলের খেত জেগে উঠেছে। কিন্তু ভাঙন অংশে তিন একর বোরো ফসলের খেতে বালু ও পলিমাটির আস্তরণ পড়েছে।
গতকাল রোববার সকালে সরেজমিনে উত্তর সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় ভাঙন অংশে দেখা গেছে, নদীর পানি কমে গেছে। বাঁধটি ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। তিনটি গ্রামের ৫০০ একর ফসল জেগে উঠেছে। কিন্তু ধানগাছে পলিমাটির আস্তরণ রয়েছে। এ ছাড়া ভাঙন অংশের সামনে প্রায় তিন একর জমির ধানখেত বালুচাপা পড়েছে।
উত্তর সন্ন্যাসীভিটা গ্রামের আবদুর রাজ্জাক প্রথম আলোকে বলেন, ঢলের পানিতে তাঁর এক একরের বেশি জমির ধানখেত বালুর নিচে চাপা পড়েছে। ফসল পাওয়া তো দূরের কথা, এই বালু না সরানো পর্যন্ত জমিতে কোনো চাষই করতে পারবেন না।
উত্তর সমূহ
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও কৃষকদের সূত্রে জানা গেছে, পাহাড়ি ঢলে ২১ ডিসেম্বর উপজেলার বাঘবেড় ইউনিয়নের উত্তর সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় চেল্লাখালী নদীর ৬৫ ফুট ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে যায়। ওই অংশ সংস্কার না করায় গত বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার পাহাড়ি ঢলের পানি ঢুকে উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় ৫০০ একর ধানের খেত ডুবে যায়। দেড় শতাধিক পরিবারের বাড়ি ও আঙিনায় পানি ওঠে। গত শনিবার দিবাগত রাতে নদীর পানি কমে যাওয়ায় ফসলের খেত জেগে উঠেছে। কিন্তু ভাঙন অংশে তিন একর বোরো ফসলের খেতে বালু ও পলিমাটির আস্তরণ পড়েছে।
গতকাল রোববার সকালে সরেজমিনে উত্তর সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় ভাঙন অংশে দেখা গেছে, নদীর পানি কমে গেছে। বাঁধটি ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। তিনটি গ্রামের ৫০০ একর ফসল জেগে উঠেছে। কিন্তু ধানগাছে পলিমাটির আস্তরণ রয়েছে। এ ছাড়া ভাঙন অংশের সামনে প্রায় তিন একর জমির ধানখেত বালুচাপা পড়েছে।
উত্তর সন্ন্যাসীভিটা গ্রামের আবদুর রাজ্জাক প্রথম আলোকে বলেন, ঢলের পানিতে তাঁর এক একরের বেশি জমির ধানখেত বালুর নিচে চাপা পড়েছে। ফসল পাওয়া তো দূরের কথা, এই বালু না সরানো পর্যন্ত জমিতে কোনো চাষই করতে পারবেন না।
উত্তর দিন