ফসল : লাউ রোগের নাম : লাউয়ের ব্লোজম এন্ড রট রোগ
রোগের কারণ : ছত্রাক
ক্ষতির ধরণ : আক্রান্ত
গাছে প্রথমে কচি লাউয়ের নিচের দিকে পঁচন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে পুরো ফলটিই
পঁচে যায়। সাধারণত অম্লীয় মাটিতে বা ক্যালসিয়ামের অভাব আছে এমন জমিতে এ রোগ
দেখা যায়। অনেক সময় ফলের মাছি পোকার আক্রমণেও এরকম পঁচন দেখা যায়। সে
ক্ষেত্রে আক্রান্ত ফলটি কাটলে কীড়া দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু এই রোগ হলে লাউ
কাটলে ভিতরে কীড়া দেখা যাবে না।
ফসলের যে পর্যায়ে আক্রমণ করে : বাড়ন্ত পর্যায়
ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : পাতা
ব্যবস্থাপনা : ১.ক্ষেতে পরিমিত সেচ দেয়া।
২.গর্ত বা পিট প্রতি ৫০ থেকে ৮০ গ্রাম জিপসাম সার প্রয়োগ করা।
পূর্ব-প্রস্তুতি :
অম্লীয়
বা লাল মাটির ক্ষেত্রে জমিতে শতাংশ প্রতি চার কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ
করুন। মাটি পরীক্ষা করে জমিতে সুষম সার ব্যবহার করুন। একই জমিতে বার বার
একই সবজি আবাদ করবেন না।
মাটি পরীক্ষা করার জন্য মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সহায়তা নিতে হবে।
মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
অন্যান্য : আক্রান্ত ফল/লাউ সংগ্রহ করে ধ্বংস করুন।
উত্তর সমূহ
ফসল : লাউ রোগের নাম : লাউয়ের ব্লোজম এন্ড রট রোগ রোগের কারণ : ছত্রাক ক্ষতির ধরণ : আক্রান্ত গাছে প্রথমে কচি লাউয়ের নিচের দিকে পঁচন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে পুরো ফলটিই পঁচে যায়। সাধারণত অম্লীয় মাটিতে বা ক্যালসিয়ামের অভাব আছে এমন জমিতে এ রোগ দেখা যায়। অনেক সময় ফলের মাছি পোকার আক্রমণেও এরকম পঁচন দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে আক্রান্ত ফলটি কাটলে কীড়া দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু এই রোগ হলে লাউ কাটলে ভিতরে কীড়া দেখা যাবে না। ফসলের যে পর্যায়ে আক্রমণ করে : বাড়ন্ত পর্যায় ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : পাতা ব্যবস্থাপনা : ১.ক্ষেতে পরিমিত সেচ দেয়া। ২.গর্ত বা পিট প্রতি ৫০ থেকে ৮০ গ্রাম জিপসাম সার প্রয়োগ করা। পূর্ব-প্রস্তুতি : অম্লীয় বা লাল মাটির ক্ষেত্রে জমিতে শতাংশ প্রতি চার কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ করুন। মাটি পরীক্ষা করে জমিতে সুষম সার ব্যবহার করুন। একই জমিতে বার বার একই সবজি আবাদ করবেন না। মাটি পরীক্ষা করার জন্য মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সহায়তা নিতে হবে। মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন অন্যান্য : আক্রান্ত ফল/লাউ সংগ্রহ করে ধ্বংস করুন।
উত্তর দিন