উত্তর সমূহ

  1. Avatar 338
    সাইফুল্লাহ আহম্মদ, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার, তানোর, রাজশাহী

    ০. ফেব্রুয়ারি- মার্চ মাসের দিকে গাছের গোড়ায় আঠাযুক্ত ফিতা বা প্লাস্টিকের মসৃণ ফিতা পেচিয়ে বা ফানেল স্থাপন করুন তাতে পোকা গাছ বেয়ে উপরে উঠতে পারবে না।  ১.ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছের মরা ডালপালা, ফলের বোটা, রোগ বা পোকা আক্রান্ত ডাল পালা ও অতিঘন ডাল পালা ছাটাই করে পরিস্কার করে দিন  ২. পরিস্কার করার পর একটি ছত্রাকনাশক ও একটি কীটনাশক দ্বারা পুরো গাছ ভালভাবে স্প্রে করুন ৩. নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করুন।সুত্রঃ কৃষকের জানালা।  

  2. Avatar 13089
    মোঃ রুবেল হুসেন,

    1. Use brush to remove the insect.2. Use the insecticide of Emidacloroprid group like Emituf 2ml/L

  3. Avatar 23
    Md. MINTU MIA,

    প্রতিকার : (ক) এপ্রিল মাসে গাছের কাণ্ডের গোড়ায় পলিথিন পেঁচিয়ে উপরের অংশ খুলে রাখলে পূর্ণাঙ্গ স্ত্রী পোকা সেখানে জমা হবে। এরপর পোকাগুলো সংগ্রহ করে পুড়িয়ে কিংবা মাটির ১ মিটার গভীরে পুঁতে ফেলতে হবে। (খ) মে-জুন মাসে গাছের মাটিগুলো সরিয়ে রোদে রাখতে হবে যাতে ডিমগুলো নষ্ট হয়ে যায় কিংবা পাখি খেয়ে ফেলতে পারে। (গ) নিম্ফ যেন গাছে উঠতে না পারে তার জন্য আঁঠালো ব্যান্ড/পলিথিন ব্যান্ড/গ্রিজ ব্যান্ড গাছের কাণ্ডের চারপাশে মাটি থেকে ১ মিটার উঁচুতে পেঁচিয়ে দিতে হবে। (ঘ) ডিম ফুটে নিম্ফ বের হওয়ার পর যখন মাটির ওপরে আসে তখন অনুমোদিত কীটনাশক সঠিক মাত্রায় ব্যবহার করতে হবে। রিপকর্ড ১০ ইসি ১.০ মিলি/০১ লিটার পানি। মারসাল ২৫ ইসি ৩.০ মিলি/০১ লিটার পানি। কনফিডার ৭০ ডব্লিউজি ০.৪ গ্রাম/০১ লিটার পানিতে মিশিয়ে পুরো গাছ ভিজিয়ে ৭ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে ৩ বার। (ঙ) পূর্ণাঙ্গ বয়স্ক পোকা যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে জন্য গাছের চারদিকে নালা তৈরি করে কেরোসিন মিশ্রিত পানি দিয়ে রাখতে হবে।সুত্র : সহকারী অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, শের-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

  4. Avatar 23
    Md. MINTU MIA,

    প্রতিকার : (ক) এপ্রিল মাসে গাছের কাণ্ডের গোড়ায় পলিথিন পেঁচিয়ে উপরের অংশ খুলে রাখলে পূর্ণাঙ্গ স্ত্রী পোকা সেখানে জমা হবে। এরপর পোকাগুলো সংগ্রহ করে পুড়িয়ে কিংবা মাটির ১ মিটার গভীরে পুঁতে ফেলতে হবে। (খ) মে-জুন মাসে গাছের মাটিগুলো সরিয়ে রোদে রাখতে হবে যাতে ডিমগুলো নষ্ট হয়ে যায় কিংবা পাখি খেয়ে ফেলতে পারে। (গ) নিম্ফ যেন গাছে উঠতে না পারে তার জন্য আঁঠালো ব্যান্ড/পলিথিন ব্যান্ড/গ্রিজ ব্যান্ড গাছের কাণ্ডের চারপাশে মাটি থেকে ১ মিটার উঁচুতে পেঁচিয়ে দিতে হবে। (ঘ) ডিম ফুটে নিম্ফ বের হওয়ার পর যখন মাটির ওপরে আসে তখন অনুমোদিত কীটনাশক সঠিক মাত্রায় ব্যবহার করতে হবে। রিপকর্ড ১০ ইসি ১.০ মিলি/০১ লিটার পানি। মারসাল ২৫ ইসি ৩.০ মিলি/০১ লিটার পানি। কনফিডার ৭০ ডব্লিউজি ০.৪ গ্রাম/০১ লিটার পানিতে মিশিয়ে পুরো গাছ ভিজিয়ে ৭ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে ৩ বার। (ঙ) পূর্ণাঙ্গ বয়স্ক পোকা যাতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে জন্য গাছের চারদিকে নালা তৈরি করে কেরোসিন মিশ্রিত পানি দিয়ে রাখতে হবে।সুত্র : সহকারী অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ, শের-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

  5. Avatar 124
    কল্পনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, পটিয়া, চট্টগ্রাম

    এই পোকা দমনের জন্য এর জীবনচক্রের তিনটি পার্যায়েই নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কীটতত্ত্ববিদরা। তাঁরা জানান, এপ্রিল মাসে পূর্ণাঙ্গ পোকা গাছ থেকে মাটিতে নেমে আসে। এ সময় গাছের গোড়ায় পলিথিন পেঁচিয়ে ওপরের অংশ খুলে রাখাতে হবে। পোকা জমা হলে সেগুলো পুড়িয়ে কিংবা কেরোসিন মিশিয়ে মাটির এক মিটার গভীরে পুঁতে ফেলতে হবে। এ ছাড়া ডিম নষ্ট করার জন্য মে-জুন মাসে গাছের গোড়ার মাটি আলগা করে রোদে শুকাতে হবে। নিম্ফের গাছে ওঠা প্রতিরোধ করতে মাটি থেকে এক মিটার উঁচুতে গাছে আঠালো পদার্থ বা রাবার ব্যান্ড পেঁচিয়ে দিতে হবে। এ ছাড়া গাছের গোড়ায় নালা তৈরি করে কেরোসিন ব্যবহার ফলদায়ক হতে পারে।কীটনাশক ব্যবহার প্রসঙ্গে গবেষকরা বলেন, এই পোকা নিয়ন্ত্রণে কীটনাশক ব্যবহার করতে চাইলে অবশ্যই নিম্ফ পর্যায়ে প্রয়োগ করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ পোকার দেহ সাদা মোমজাতীয় পদার্থে আবৃত থাকায় কীটনাশক কার্যকর হয় না। একমাত্র পুড়িয়ে বা মাটিতে পুঁতে ফেলার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মিলিবাগ দমন করা যায়।

উত্তর দিন