অর্কিড বারি অকির্ড-১


  • জাত এর নামঃ

    বারি অকির্ড-১

  • আঞ্চলিক নামঃ

  • অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ

    বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

  • জীবনকালঃ

    ৯০-১০০ দিন

  • সিরিজ সংখ্যাঃ

  • উৎপাদন ( সেচ সহ ) / প্রতি হেক্টরঃ

    ১৯০০০০-২০০০০০ টি স্টিক কেজি

  • উৎপাদন ( সেচ ছাড়া ) / প্রতি হেক্টরঃ

    ০ কেজি

  • জাত এর বৈশিষ্টঃ

    1. ১। এটি একটি বহু বর্ষজীবী উদ্ভিদ ।
    2. ২। কাট ফ্লাওয়ার হিসেবে এ ফুলের চাহিদা ব্যাপক তবে পট প্লান্ট হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে ।
    3. ৩। ফুলের পাঁপড়ির বাইরের রং ক্রিম সাদা এবং ভিতরের রং লালচে বাদামী।
    4. ৪। স্পাইক প্রায় ৭০-৮০ সেমি. পর্যন্ত লম্বা হয়।
    5. ৫। স্পাইক প্রতি ফ্লোরেটের সংখ্যা ২৫-৩০টি ।
    6. ৬। ফুলের সজীবতা প্রায় ২০-২৫ দিন।

  • চাষাবাদ পদ্ধতিঃ

    1. ১ । স্থান নির্বাচন : আধো আলোছায়া যুক্ত স্থান এ ফুল চাষের জন্য উত্তম। প্রয়োজনে ৩০-৪০% সূর্যালোক কাট করে (প্রবেশে বাধা দেয়) এমন সেড নেট ব্যবহার করলে ভাল হয়। পাশাপাশি উপযুক্ত বায়ু চলাচল ও পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক।
    2. ২ । বপনের সময় : বর্ষা মৌসুমের পূর্বে অর্থাৎ এপ্রিল-মে মাসে প্রস্ত্ততকৃত বেডে ৫০-৪০ সেমি. দূরত্বে লাগাতে হয়।
    3. ৩ । মাড়াইয়ের সময় : মার্চ-মে। লাগানোর ১২ মাস পর পার্শ্বকুশি হতে এবং টিস্যু কালচারের চারা হতে ১৮ মাসের মধ্যে ফুল পাওয়া যায়। স্পাইকের নিচের দিক থেকে ৩-৪টি ফ্লোরেটের বর্ণ দেখা দিলে ফুল সংগ্রহের উপযুক্ত সময় বলে ধরে নেয়া হয়।
    4. ৪ । সার ব্যবস্থাপনা : শেষ চাষের সময় প্রতি হেক্টর জমিতে ৩ টন গোবর/কম্পোষ্ট, ৩ টন কোকোব্লক, ১৭৫ কেজি টিএসপি এবং ১৫০ কেজি এমপি সার মাটিতে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। ২১০ কেজি ইউরিয়াকে সমান তিন ভাগ করে ২ ভাগ গাছ রোপনের ৩০-৪৫ দিন এবং ৬০-৭৫ দিন পরে এবং শেষ ভাগ স্পাইক আসার পূর্বে উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

অর্কিড এর জাত সমূহ