ডালিয়া বারি ডালিয়া-১


  • জাত এর নামঃ

    বারি ডালিয়া-১

  • আঞ্চলিক নামঃ

  • অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ

    বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

  • জীবনকালঃ

    ০ দিন

  • সিরিজ সংখ্যাঃ

  • উৎপাদন ( সেচ সহ ) / প্রতি হেক্টরঃ

    ০ কেজি

  • উৎপাদন ( সেচ ছাড়া ) / প্রতি হেক্টরঃ

    ০ কেজি

  • জাত এর বৈশিষ্টঃ

    1. ১। এটি একটি কন্দজাতীয় ফুল ।
    2. ২। পট প্লান্ট হিসেবে ব্যবহার বেশি তবে কাট-ফ্লাওয়ার হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে ।
    3. ৩। গাঢ় লাল এবং সাদা মিশ্রনের ফুল এ জাতটির বৈশিষ্ট্য ।
    4. ৪। গাছ প্রতি ফুলের সংখ্যা প্রায় ১৪-১৫ টি ।
    5. ৫। পটে ফুলের স্থায়ীত্ব ৮-৯ দিন থাকে ।

  • চাষাবাদ পদ্ধতিঃ

    1. ১ । বপনের সময় : কন্দমূল বা কাটিং থেকে উৎপন্ন চারা ২০-২৫ দিন পর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে রোপনের উপযোগী হয়।
    2. ২ । চারা তৈরির সময় : জুলাই- আগস্ট মাসে কন্দমূল বা কাটিং থেকে চারা তৈরির উপযুক্ত সময়।
    3. ৩ । মাড়াইয়ের সময় : সাধারণত চারা লাগানোর ৭০-৮০ দিন পর ফুল সংগ্রহ করা যায়। তবে পূর্ণ প্রস্ফুটিত অবস্থায় ফুল সংগ্রহ করা উচিত।
    4. ৪ । সার ব্যবস্থাপনা (মাঠে বা জমিতে) : জমি তৈরীর পর হেক্টর প্রতি ১০ টন পঁচা গোবর সার, ১০০ কেজি ফসফরাস এবং ১০০ কেজি পটাশ সার মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। চারা/কন্দ রোপনের ১ মাস পর গাছের দৈহিক বৃদ্ধির জন্য ৭৫ কেজি ইউরিয়া এবং ৫০ কেজি পটাশ সার উপরিপ্রয়োগ করা উচিত। ফুলের কুড়ি আসার পর পরই একই নিয়মে ৭৫ কেজি ইউরিয়া সার আবার উপরি প্রয়োগ করা উচিত।
    5. ৫ । সার ব্যবস্থাপনা (পটে বা টবে) : পটে জন্মানোর জন্য ২ ভাগ মাটি, ২ ভাগ গোবর সার, ১ ভাগ পাতাপঁচা সার ও ১ ভাগ হাড়ের গুড়ার সাথে ৫ গ্রাম টিএসপি, ৫ গ্রাম মিউরেট অব পটাশ এর মিশ্রন ব্যবহার করা উত্তম। ১০ গ্রাম ইউরিয়া সারের অর্ধেক কন্দ/চারা রোপনের ২৫-৩০ দিন পর গাছের দৈহিক বৃদ্ধির সময় একবার এবং বাকী অর্ধেক ফুলের কুড়ি আসার সময় উপরি প্রয়োগ করা উচিত।

ডালিয়া এর জাত সমূহ