গিমা কলমী বারি গিমা কলমী ১
-
জাত এর বৈশিষ্টঃ
- ১। এ জাতটি মাটি থেকে খাড়াভাবে উপর দিকে উঠে।
- ২। না কেটে বেশী দিন বাড়াতে দিলে ‘‘গিমা কলমী’’ ও মাটিতে লতিয়ে বৃদ্ধি পায়।
- ৩। এর পাতা, পাতার বোঁটা ও কান্ড সবুজ, নরম ও রসাল হয়।
- ৪। পাতা ৬-৯ সেঃমিঃ লম্বা ও ৫-৮ সেঃমিঃ প্রশস্ত হয়ে থাকে।
- ৫। ফলন ৫০-৭৫ টন/হেঃ ।
-
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
-
১ । বপনের সময়
: মার্চ-জুন ।
-
২ । মাড়াইয়ের সময়
: বীজ বোনার ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে খাওয়ার উপযোগী হয়।
-
৩ । সার ব্যবস্থাপনা
: গোবর ১০ টন, ইউরিয়া ৯০ কেজি, টিএসপি ৭৫ কেজি ও এমওপি ২৫ কেজি। শেষ চাষের সময় সব গোবর, টিএসপি, এমওপি ও ৭৫ কেজি ইউরিয়া সার ভাল করে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। ১ম, ২য় ও ৩য় বার ফসল কাটার পর বিঘা প্রতি ২৫ কেজি ইউরিয়া সার ভিটির মাটিতে ছিটিয়ে ভাল করে মিশিয়ে দিতে হবে।