১। উচ্চ ফলনশীল নিয়মিত ফলদানকারী জাত। গাছ খাটো, ছড়ানো ও অত্যধিক ঝোপালো।
২। ফাল্গুন-চৈত্র মাসে গাছে ফুল আসে এবং শ্রাবণ মাসের শেষার্ধে ফল আহরণ উপযোগী হয়।
৩। ফল তুলনামূলকভাবে বড় (৯.০ গ্রাম), বাদামী রংয়ের, শাঁস সাদা, কচকচে এবং খুব মিষ্টি (ব্রিকা্রমান ২৫%)।
৪। বীজ খুব ছোট।
৫। ভক্ষণযোগ্য অংশ ৭৩%।
৬। ৫ বছর বয়স্ক গাছে গড়ে ৪৩০ টি ফল ধরে।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বপনের সময়
: জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় এবং ভাদ্র-আশ্বিন মাস চারা রোপণের উপযুক্ত সময়। তবে পানি সেচের সুব্যবস্থা থাকলে সারা বছরই আঁশফলের চারা/কলম রোপণ করা চলে।
২ । মাড়াইয়ের সময়
: ফাল্গুন-চৈত্র (মার্চ) মাসে ফুল আসে এবং শ্রাবণ-ভাদ্র (আগস্ট) মাসে ফল পাকে। সম্পূর্ণ পাকার পর ফল গাছ থেকে সংগ্রহ করতে হয়। আবার ফল বেশি পেকে গেলে গাছ থেকে ঝরে পড়ে ও ফেটে যায় যা গাছের ফলনকে মারাত্বকভাবে ব্যাহত করে। তাই সময়মতো ফল সংগ্রহ আঁশফলের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।