সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ২৫ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    You can make a homemade snail repellent by mixing garlic and water in a spray bottle or pouring cold coffee into a spray bottle. You can then take that spray bottle out to your garden and spray your plants and the area around your plants to deter slugs and snails.

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    কৃষি জমিকে হ্রাসের হাত থেকে দরে রাখার জন্য প্রয়োজন কৃষি ভূমি সুরক্ষা আইন। কৃষি জমি ভরাট,কলকারখানা নির্মান বা অপরিকল্পিত বসতবাড়ি তৈরী বন্ধ করতে হবে। সেই সাথে কৃষি বাণিজ্যিকিকরণ করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    হলুদ ফাঁদ মূলত বিভিন্ন পোকার উপস্থিতি ( বিশেষত জাব পোকা সহ অন্যান্য ছোট পোকা) ও পরিমাণ বোঝার জন্য এবং দমনে  ব্যবহার করা হয়। ফসলের ক্ষেতে আঠা মিশ্রিত হলুদ কাপড় টাঙিয়ে দেয়া হয়। পোকা সেখানে উড়ে এসে পড়ে এবং আঠাতে আটকে যায়। পরে পানিতে কাপড় ধুয়ে নিলে সব পোকা মারা যায়। কাপড়টিতে পুনরায় আঠা লাগিয়ে ব্যবহার করা যাবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ১। ২ মিটার লম্বা, ১ মিটার চওড়া ও ১ মিটার গভীরতা বিশিষ্ট ইট দিয়ে চৌবাচ্চা তৈরি করতে হবে। চৌবাচ্চার উপর টিনের/খড়ের চালা দিতে হবে। ২। গর্তের মধ্যে বাসী পচা গোবর ঢেলে ভরে দিতে হবে। অতঃপর ২০০০ থেকে ৩০০০ কেঁচো ছেড়ে দিতে হবে। এ কেঁচোগুলো গোবর সার মল ত্যাগ করবে। এই মলই কেঁচো সার। ৩। কেচোর সংখ্যার উপর ভিত্তি করে সার তৈরীর সময় নির্ভর করে। সংখ্যা বেশী হলে দ্রুত কেঁচো সার তৈরি হবে। কেঁচো সার দেখতে চায়ের গুড়ার মত। ৪। সার তৈরি হওয়ার পর চৌবাচ্চা হতে সতর্কতার সাথে কম্পোস্ট তুলে চালুনি দিয়ে চালতে হবে। সার আলাদা করে কেঁচোগুলো পুনরায় কম্পোস্ট তৈরির কাজে ব্যবহার করতে হবে। ৫। কেঁচো সার বাজারের চাহিদা অনুযায়ী/ নিজস্ব ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট সাইজের প্যাকেট/বস্তা ভর্তি করে রাখা যেতে পারে। 

উত্তর সমূহ

  1. কল্পনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, পটিয়া, চট্টগ্রাম

    How to manageThe primary control option for blast is to plant resistant varieties. Contact your local agriculture office for up-to-date lists of varieties available.Other crop management measures can also be done, such as:

    • Adjust planting time. Sow seeds early, when possible, after the onset of the rainy season.
    • Split nitrogen fertilizer application in two or more treatments. Excessive use of fertilizer can increase blast intensity.
    • Flood the field as often as possible.
    Silicon fertilizers (e.g., calcium silicate) can be applied to soils that are silicon deficient to reduce blast. However, because of its high cost, silicon should be applied efficiently. Cheap sources of silicon, such as straws of rice genotypes with high silicon content, can be an alternative.Care should be taken to ensure that the straw is free from blast as the fungus can survive on rice straw and the use of infected straw as a silicon source can spread the disease further.Systemic fungicides like triazoles and strobilurins can be used judiciously for control to control blast. A fungicide application at heading can be effective in controlling the disease in cases where the risk of yield losses is high.Content experts: Adam Sparks (email: a.sparks@irri.org), NP Castilla, and CM Vera Cruz

উত্তর সমূহ

  1. কল্পনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, পটিয়া, চট্টগ্রাম

    ফল সম্পূর্ণ পরিপক্ক হওয়ার পূর্বেই সংগ্রহ করতে হবে। ফল যখন পূর্ণ আকার প্রাপ্ত হয় অথচ বীজ শক্ত হয় না তখন ফল সংগ্রহ করার উপযুক্ত হয়। সংগ্রহের সময় ফলের ত্বক উজ্জ্বল ও চকচকে থাকবে। অধিক পরিপক্ক হলে ফল সবুজাভ হলুদ অথবা তামাটে রং ধারণ করে এবং শাঁস শক্ত ও স্পঞ্জের মত হয়ে যায়। অনেকে হাতের আঙুলের চাপ দিয়ে ফল সংগ্রহের উপযুক্ত কিনা তা নির্ধারণ করতে পারেন। এক্ষেত্রে দুই আঙুলের সাহায্যে চাপ দিলে যদি বসে যায় এবং চাপ তুলে নিলে পূর্বাবস্থায় ফিরে আসে তবে বুঝতে হবে বেগুন কচি রয়েছে আর চাপ দিলে যদি নরম অনুভূত হয়, অথচ বসবে না এবং আঙ্গুলের ছাপ থাকে তাহলে বুঝতে হবে সংগ্রহের উপযুক্ত হয়েছে। বেশী কচি অবস্থায় ফল সিকি ভাগ সংগ্রহ করলে ফলের গুণ ভাল থাকে, তবে ফলন কম পাওয়া যায়। ফলের বৃদ্ধি থেকে শুরু করে পরিপক্ক পর্যায়ের কাছাকাছি পৌঁছানো পর্যন- বেগুন খাওয়ার উপযুক্ত থাকে। সাধারণতঃ ফুল ফোটার পর ফল পেতে গড়ে প্রায় ১ মাস সময় লাগে। জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ১৭-৬৪ টন ফলন পাওয়া যায়।

উত্তর সমূহ

  1. Abdul Wadud, অতিরিক্ত পরিচালক, নকলা, শেরপুর

    নিরাপদ সবজি উৎপাদন বর্তমান সময়ের আলোচিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিরাপদ সবজি উৎপাদনেে ফেরোমন ফাঁদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। কীটনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মানুষ মুক্তি পাচ্ছে। অর্থ অপচয় রোধের পাশাপাশি, ইহা পরিবেশের কোন ক্ষতি সাধন করে না।