এ ধরণের লক্ষণ আমের মাছি পোকার আক্রমণে দেখা যায়।ব্যবস্থাপনা ১। ফল ব্যাগিং করা বা পলিথিন দিয়ে প্যাচানো ২। নষ্ট ফল বাগান থেকে অপসারণ করা। ৩। বিষটোপ ব্যবহার করা । ১০০ গ্রাম পাকা আমের রস + ৫ গ্রাম ভিটাব্রিল + ১০০ মিলি পানি মিশিয়ে বিষটোপ তৈরি করতে হবে। ৪। বেইট ট্র্যাপ স্থাপন করা ও ফেরোমন ফাদ (যেমন: ব্যাকট্রো-ডি ৮০ টি লিউর/ হেক্টর হারে) ব্যবহার করা। ৫। ফেনিট্রথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: সুমিথিয়ন ২.৪ মি.লি. / লি. হারে বা টাফগার ২ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: http://krishi.gov.bd/user/pest?inquiry=filter&crop_category=fruit&crop_id=53&name=
রোগের নাম : পাতা কুঁকড়ানোরোগের বিস্তার : বাহক পোকা (সাদা মাছি- Bemisia tabaci), থ্রিপস ও পোষক উদ্ভিদের মাধ্যমে ছড়ায়।রোগের লক্ষণ১. আক্রান্ত গাছের পাতা কুঁকড়ে যায় এবং স্বাভাবিক পাতার তুলনায় পুরু হয়।২. পাতাগুলো ছোট গুচ্ছাকৃতির হয়।৩. গাছের বৃদ্ধি কমে যায়।৪. গাছের পর্বগুলো কাছাকাছি হয় ও গাছ খর্বাকৃতি হয়ে পড়ে।৫. গাছে অতিরিক্ত ডালপালা জন্মায় ও ঝোপের মতো হয়।৬. ফল ধারণক্ষমতা কমে যায় এবং ফল আকারে ছোট ও কুঁকড়ানো হয়। রোগের প্রতিকার১. সুস্থ গাছ থেকে পরবর্তী মৌসুমের জন্য বীজ সংগ্রহ করতে হবে।২. রোগাক্রান্ত চারা কোনো অবস্থাতেই লাগানো যাবে না।৩. চারা অবস্থায় বীজ তলা মশারির নেট দ্বারা ঢেকে রাখতে হবে।৪. রোগাক্রান্ত গাছ ও আশপাশের পোষক উদ্ভিদ তুলে ধ্বংস করতে হবে।চারা অবস্থা থেকে ম্যালাথিয়ন জাতীয় কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে বাহক পোকা দমনের জন্য স্প্রে করতে হবে।
ড্রাগনফল আসা শুরু হয় জুন মাসে এবং নভেম্বর মাস পর্যন্ত সংগ্রহ করা যায়।
শীতকালে দিবসের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে প্রতি চারটি গাছের জন্য একটি করে ৬০-১০০
ওয়াটের বাল্ব সন্ধ্যা থেকে ৫-৬ ঘণ্টা জ্বালিয়ে রেখে ফল আনা হচ্ছে এবং
চাহিদা মোতাবেক সময়ে ফল নেওয়া যায়।
এই রহস্যময় পৃথিবীতে বহু রকমের ফল রয়েছে। এসব ফলের মধ্যে অনেক ফল রয়েছে যেগুলো বিচিত্রময়। এ রকম একটি বিচিত্র ফলের নাম হচ্ছে জিলাপি ফল। এই ফল দেখতে অনেকটা জিলাপির মতো বলে একে জিলাপি ফল বলা হয়। কেউ কেউ আবার একে বলেন, খৈ ফল, আবার অঞ্চল ভেদে অনেকেই একে খইয়ের বাবলা বা দখিনী বাবুলও বলে থাকে। এর উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম pithecellobium dulce,, পরিবার liguminosae. গ্রিক পিথেসেলোবিয়ামের অর্থ ‘বানরের ফল’ আর লাতিন ডুলসি মানে মিষ্টি। এই ফল দু’টি খোসার মধ্যে শাঁস ও বীজ গোলাকারভাবে মালার মতো সাজানো থাকে। প্রতিটি ফলে বীজদানা থাকে আট থেকে ১০টি। এই ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ থাকে কিন্তু পাকলে এর খোসা টকটকে লাল হয়ে ফেটে যায়। ভেতরের সাদা শাঁস বেশি পাকলে অনেক সময় তাতে লালচে দাগ পড়ে। এর বীজ দেখতে শিমের বীজের মতো এবং বীজের রঙ অনেকটা কালো। এর শাঁস পুরু, নরম, মিষ্টি ও কষ্টা। জিলাপি ফলগাছের কাণ্ড ও শাখা-প্রশাখা লম্বা, এলোমেলো, বাকল ধূসর এবং তীè কাঁটাযুক্ত। এর পাতা সবুজ এবং পাতা জোড়ায় জোড়ায় সংযুক্ত থাকে। এ গাছের ফুল আকৃতিতে বেশ ছোট। এর ফুল ফাল্গুনে ফোটে এবং চৈত্র ও বৈশাখ মাসে এই ফল পাকে। জিলাপি ফলের বীজ থেকে সহজে চারা হয়। তবে নতুন গাছ সৃষ্টির জন্য এর শাখা কলমও ব্যবহার করা যায়। ফিলিপাইনে এ গাছ প্রধানত ফলের জন্য আবাদ করা হয়। আমাদের দেশে এই ফল এমনিতেই হয়ে থাকে। তবে অনেকেই শখ করে বাড়ির চার দিকে, রাস্তার পাশে এ ফলের গাছ লাগিয়ে থাকেন। যশোর, খুলনা, বরিশাল, পুটয়াখালী ও ভোলায় যথেষ্ট পরিমাণ জিলাপি ফলের গাছ দেখা যায়।
বাংলাদেশে ৮-১০ বছর আগে এ কাসাভা চাষ শুরু হলেও এটি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে খুব দ্রুত। বর্তমানে দেশে প্রায় ১০ হাজার একর জমিতে কাসাভা আবাদ হয়। পাহাড়ি এলাকায় কাসাভা আবাদ বেশি হচ্ছে। ফসলটির চাষ তুলনামূলকভাবে সহজ ও লাভজনক। সীমিত পরিচর্যা ও খরচে সমতল, পাহাড়ি, অনাবাদি ও অপেক্ষাকৃত কম উর্বর জমিতে এটি চাষ করা যায়। সাধারণত গাছ লাগানোর এক বছর পর এর ফলন পাওয়া যায়। কাসাভার চারা রোপণ এবং ফসল তোলার উপযুক্ত সময় নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর। এতে তেমন কোনো সার প্রয়োগ করতে হয় না। তবে বাণিজ্যিকভাবে চাষের জন্য হেক্টরপ্রতি ১৮০-২০০ কেজি নাইট্রোজেন, ১৫-২২ কেজি ফসফরাস ও ১৪০-১৬০ কেজি পটাশিয়াম প্রয়োগ করলে সর্বাধিক ফলন পাওয়া যায়। কাসাভা চাষে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। দীর্ঘদিন খরা অবস্থা বিরাজ করলে হালকা সেচের ব্যবস্থা করা হলে ফলন বৃদ্ধি পায়। চারা গজানোর পর তিন মাস অন্তর গোড়ার আগাছা পরিষ্কার করে গোড়ায় মাটি তুলে দিলে ফলন বৃদ্ধি পায়। গাছের উচ্চতা ৫ থেকে ৯ ফুট পর্যন্ত হয়। প্রতি একর জমি থেকে ছয়-সাত টন কাসাভা পাওয়া যায়। এর পাতা ও অবশিষ্ট অংশ জমিতে জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
বারি তেঁতুল-১ নামের মিষ্টি জাতের তেঁতুলের জাত চাষ করা হয়। কিন’ দীর্ঘ ৮ বছর হলেও মিষ্টি তেতুলের চাষ আশানুরূপ বাড়েনি। মিষ্টি স্বাদের তেঁতুল চাষ সম্প্রসারণে এখনো পর্যন্ত চাষিদের হাতে হাতে গাছের চারা পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়নি। তবে মিষ্টি তেঁতুল চাষ সম্প্রসারণে মিশ্রফল বাগানগুলোতে অন্তত ৩ থেকে ৫টি মিষ্টি তেঁতুল চারা লাগানোর জন্য চাষিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন দিবসে বিনামূল্যে চারা দেয়ার মাধ্যমে মিষ্টি তেঁতুল চাষ সম্প্রসারণে কাজ করছে। কিন’ দীর্ঘ মেয়াদি হওয়ায় তেঁতুল চাষে খুব একটা আগ্রহী নয় চাষিরা। বান্দরবান জেলায় প্রায় ৩শ দুই হেক্টর জমিতে তেঁতুল চাষ হচ্ছে। হেক্টর প্রতি ফলন হচ্ছে ১৯ মেট্টিক টন। চলতি বছর প্রায় ৬শ মেট্টিক টন ফলন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখানে দুই ধরনের তেঁতুলের চাষ ও উৎপাদন হচ্ছে। স’ানীয় উন্নত জাতের তেঁতুল এবং মিষ্টি স্বাদের তেঁতুল। তবে মিষ্টি তেঁতুল উৎপাদনের পরিমাণ খুবই কম। চারা রোপনের ৫ থেকে ৬ বছরের মধ্যে গাছে ফুল এবং ফল আসে। তবে কলম চারার ক্ষেত্রে সঠিক পরিচর্যায় আরো আগে ফলন পাওয়া সম্ভব।
১. বুড়ো আঙুলের পরীক্ষাসামান্য মধু নিন বুড়ো আঙুলে। দেখুন, এটি অন্যান্য তরলের মতো ছড়িয়ে পড়ে কি না। মধু খাঁটি না হলে তা অন্য তরলের মতো দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। কিন্তু আসল মধু ঘন হয়ে আটকে থাকবে। সহজে ছড়াবে না। আবার একটু বেশি পরিমাণ মধু নিয়ে বুড়ো আঙুল উল্টো করে ধরে রাখলে তা সহজে ফোঁটা আকারে পড়বে না।২. পানির পরীক্ষাএক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু নিন। ভেজাল মধু শিগগিরই মিশে যাবে পানির সঙ্গে। কিন্তু আসল মধু মিশে গেলেও এর কিছু অংশ ঘন হয়ে ভেসে বেড়াবে পানিতে। বিশেষ করে সামান্য অংশ তলানিতে পড়ে থাকবে। কিন্তু বাজে মানের মধু একেবারে হাওয়া হয়ে যাবে।৩. আগুনের পরীক্ষাহয়তো এ পদ্ধতির কথা এর আগে শোনেননি। খাঁটি মধু কিন্তু দাহ্য পদার্থ। তবে মধুতে আগুন জ্বালানোর আগে সাবধান থাকবেন। নিরাপত্তাব্যবস্থা পরিপূর্ণ করতে হবে। তবে পরীক্ষা অতি সাধারণ। ম্যাচের একটা কাঠি মধুতে চুবিয়ে নিন। এবার এই কাঠি জ্বালাতে ম্যাচবক্সে আঘাত করুন। জ্বলে উঠলে মধু নিয়ে নিশ্চিত থাকতে পারেন। আর মধুতে ভেজাল থাকলে আগুন জ্বলবে না।৪. ভিনেগারের পরীক্ষাএক টেবিল চামচ মধু, সামান্য পানি আর সেই মিশ্রণে দুই-তিন ফোঁটা ভিনেগার দিন। যদি এই মিশ্রণ ফোমের মতো ফেনিল হয়ে ওঠে, তাহলে বুঝতে হবে মধুতে অন্য কিছু মেশানো রয়েছে।৫. তাপমাত্রার পরীক্ষাখাঁটি মধুতে তাপ দিলে তা খুব দ্রুত কেরামেলের মতো হয়ে যাবে। এটা ফোমের মতো ফেনিল হবে না। কিন্তু ভেজাল মধু কেরামেলের মতো ফেটে ফেটে যাবে না। এতে কেবল বুদবুদ উঠবে।
প্রথমে লিচু গুলো হালকা বটা রেখে কেটে নিন। তারপর সবগুলো লিচু পানিতে ধুয়ে নিন। ৯-১০ মিনিট ধরে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবার শুকনা কাপড়ে তুলে নিন ও লিচু গুলো ভালো করে মুছে নিন কাপড় দিয়ে যেন একটুও পানি না থাকে।Video Source By- Healthy Foods Healthy Lifeতারপর একটা পেপার দিয়ে মুড়িয়ে নিন লিচু গুলো । মুড়ানো হয়ে গেলে আবার মোটা পলিথিনের ভিতরে মোড়ানো লিচু গুলো ঢুকিয়ে ভালো করে পলিথিনের মুখ বন্ধ করে দিন । আবার একটা কাপড়ের ব্যাগে লিচু গুলো ঢুকিয়ে ডিপ ফ্রিজে রেখে নিন সারা বছরের জন্য। এবং মেীসুম শেষে খেতে পারবেন।
এ ধরণের লক্ষণ আমের মাছি পোকার আক্রমণে দেখা যায়।ব্যবস্থাপনা ১। ফল ব্যাগিং করা বা পলিথিন দিয়ে প্যাচানো ২। নষ্ট ফল বাগান থেকে অপসারণ করা। ৩। বিষটোপ ব্যবহার করা । ১০০ গ্রাম পাকা আমের রস + ৫ গ্রাম ভিটাব্রিল + ১০০ মিলি পানি মিশিয়ে বিষটোপ তৈরি করতে হবে। ৪। বেইট ট্র্যাপ স্থাপন করা ও ফেরোমন ফাদ (যেমন: ব্যাকট্রো-ডি ৮০ টি লিউর/ হেক্টর হারে) ব্যবহার করা। ৫। ফেনিট্রথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: সুমিথিয়ন ২.৪ মি.লি. / লি. হারে বা টাফগার ২ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: http://krishi.gov.bd/user/pest?inquiry=filter&crop_category=fruit&crop_id=53&name=