সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ৮৬ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, অতিরিক্ত পরিচালক, কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখ গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে দেশব্যাপী ই-কৃষি সেবা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘কৃষি বাতায়ন’ এবং ‘কৃষক বন্ধু ফোন সেবা’ ফোনসেবার  এর শুভ উদ্বোধন করেন।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, অতিরিক্ত পরিচালক, কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট

    লিচু পাকার আগে গরম আবহাওয়া (৩৬০ডিগ্রি ফারেনহাইট ও ৬০% এর কম আদ্রতা ) অর্থাৎ গরম বাতাস ফল পাকতে সহায়তা করে। করনীয়ঃ১। NAA ২৫ পিপিএম হারে এর সাথে জিব্রেলিক এসিড ২৫ পিপিএম ১০দিন পর পর স্প্রে করতে হবে।২। ফল বৃৃৃদ্ধির সময় ৫ গ্রাম জিঙ্ক সালফেট ও ৫ গ্রাম বরিক এসিড ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, অতিরিক্ত পরিচালক, কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট

    • রোগের নামঃ ধানের খোলপচা রোগ
    • লক্ষণঃ শীষকে আবৃতকারী পাতার খোলে গোলাকার দাগ পড়ে। দাগের কেন্দ্র ধূসর ও কিনারা বাদামী রঙের হয় । দাগগুলো একত্রে মিশে বড় হয়ে সমস্ত খোলেই ছড়িয়ে পড়ে । আক্রমণ বেশি হলে শীষ আবৃত খোলে পচে যায় এবং ছড়া আংশিক বের হয় যাতে কম সংখ্যক পুষ্ট ধান থাকে ।
    • ব্যবস্থাপনাঃ ১। রোগ দেখা দিলে ক্ষেতে পর্যায়ক্রমে পানি দেয়া ও শুকানো। । ২। প্রয়োজনে টেবুকোনাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: ফলিকুর ১ মিলি/ লি. বা হেক্সাকোনাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: কনটাফ ১ মিলি/ লি. বা প্রোপিকোনাজল যেমন: টিল্ট ১ মিলি/ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা।
    • সাবধানতাঃ ১। আক্রান্ত ক্ষেত থেকে বীজ সংগ্রহ করবেন না
    • করনীয়ঃ ১। রোগ সহনশীল জাত যেমন বিআর১০, বিআর২২, বিআর২৩, ব্রি ধান৩১ ও ব্রি ধান৩২ চাষ করা যেতে পারে। ২। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন চাষ করা। ৩। লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ করে শুকিয়ে নিয়ে নাড়া জমিতেই পুড়িয়ে ফেলা। ৪। সুষম পরিমানে ইউরিয়া, টিএসপি এবং পটাশ সার ব্যবহার করা। ৫। ধানের জাত অনুসারে সঠিক দূরত্বে চারা রোপণ করা (তবে ২৫x২০ সেন্টিমিটার দূরত্বই ভাল)।

উত্তর সমূহ

  1. আমার নাম ইমন, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা

    স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও কৃষকদের সূত্রে জানা গেছে, পাহাড়ি ঢলে ২১ ডিসেম্বর উপজেলার বাঘবেড় ইউনিয়নের উত্তর সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় চেল্লাখালী নদীর ৬৫ ফুট ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে যায়। ওই অংশ সংস্কার না করায় গত বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার পাহাড়ি ঢলের পানি ঢুকে উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব সন্ন্যাসীভিটা এলাকায় ৫০০ একর ধানের খেত ডুবে যায়। দেড় শতাধিক পরিবারের বাড়ি ও আঙিনায় পানি ওঠে। গত শনিবার দিবাগত রাতে নদীর পানি কমে যাওয়ায় ফসলের খেত জেগে উঠেছে। কিন্তু ভাঙন অংশে তিন একর বোরো ফসলের খেতে বালু ও পলিমাটির আস্তরণ পড়েছে।