ধান বীজের ক্ষেত্রে প্রতি কেজি বীজের জন্য ৩ গ্রাম প্রোভেক্স/ ভিটাভেক্স পানিতে মিশিয়ে ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। ১২ ঘন্টা পর বীজ তুলে পরিস্কার পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। অন্যান্য বীজের ক্ষেত্রে, যেমন সরিষার ক্ষেত্রে প্রতিকেজি বীজের জন্য ৩ গ্রাম পাউডার নিয়ে বীজের গায়ে লাগতে যেটুকু পানি প্রয়োজন সেটুকু পানিতে পাউডার নিয়ে বীজে মিশাতে হবে। বীজের গায়ে পানি শুকিয়ে পাউডার লেগে গেলে বপনের জন্য বীজ প্রস্তুত হয়ে যাবে।
Cultural Control
# The crop sown before 20th October escape
the damage.
# Apply recommended dose of
fertilizers.
Mechanical Control
# Destroy the
affected parts along with aphid population in the initial stage.
Biological Control
# Ladybird beetles
viz., Cocciniella septempunctata, , Hippodamia variegata and cheilomones
vicina are most effcient pradators of the mustard aphid. Adult beetle may
feed an average of 10 to 15 adults/day.
# Several species
of syrphid fly i.e., Sphaerophoria spp., Eristallis spp., Metasyrphis spp., Xanthogramma
spp and Syrphus spp. are predating on aphids.
# The lacewing, Chrysoperla carnea
predates on the mustard aphid colony.
Chemical Control
# Spraying should be done at ETL
level.
# Spraying should be done in evening
time.
# Spray the crop
with one of the following insecticides in the aphid appearance; Imidacloprid
17.8% @ 0.25 ml/l,Thiamethoxam 25 WG @ o.2g/l, Dimethoate 30EC @ 1 ml/l of
water
রোগটি প্রতিরোধে ধান কাটার পর নাড়া-খড়কুটো জমিতেই পুড়িয়ে ফেলা, আক্রান্ত
জমি থেকে বীজ সংগ্রহ না করা, শোধিত বীজ ব্যবহার করা, অতিরিক্ত পরিমাণে
ইউরিয়া সার ব্যবহার না করা, কয়েক কিস্তিতে ইউরিয়া সার দেয়া, পটাশ সার যথাযথ
মাত্রায় ব্যবহার করা, প্রয়োজনে দুই কিস্তিতে পটাস সার দেয়া এবং জমিতে
সবসময় পানি ধরে রাখতে হবে।
এছাড়া ধানের কুশি অবস্থায় রোগটি দেখা দিলে বিঘাপ্রতি প্রায় পাঁচ কেজি
পটাশ সার অতিরিক্ত প্রয়োগ করে সেঁচ দিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। ধানের থোড় আসার
পর একবার এবং ফুল আসার পর আবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করলেও রোগ নিয়ন্ত্রণে
রাখা যায়।
রোগ প্রতিরোধে ট্রাইসাই কাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন- ট্রপার ৭৫
ডব্লিউপি বা জিল ৭৫ ডব্লিউপি প্রতিলিটার পানিতে ০.৮১ গ্রাম অথবা
(টেবুকোনাজল ৫০% + ট্রাইফ্লুক্সিট্রোবিন ২৫%) জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন-
নাটিভো ৭৫ ডব্লিউপি ১০ লিটার পানিতে ৭.৫ গ্রাম মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করা।
অথবা এ রোগের জন্য অনুমোদিত অন্য যেকোনো ছত্রাকনাশক যেমন ফিলিয়া, স্টেনজা,
কারিশমা, নোভা প্রভৃতি অনুমোদিত মাত্রায় স্প্রে করতে হবে। তবে ধানের নেক
ব্লাস্টের জন্য ট্রাইসাই কাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশকের কার্যকারিতা বেশি
পরিলক্ষিত হয়েছে।
স্থান নির্বাচন ও প্রস্তুত প্রণালি
সার তৈরি করতে প্রথমে ছায়াযুক্ত উঁচু জায়গা বাছতে হবে, যেখানে সরাসরি
সূর্যালোক পড়বে না এবং বাতাস চলাচল করে। ওপরে একটি ছাউনি দিতে হবে।
মাটিরপাত্র, কাঠেরবাক্স, সিমেন্টের রিং বা পাত্র, পাকা চৌবাচ্চা বা মাটির
ওপরের কেঁচোসার প্রস্তুত করা যায়। লম্বা ও চওড়া যাই হোক না কেন উচ্চতা
৩০.৪৮ সে.মি.-৩.৮১ সে.মি. (১-১.৫ ফুট) হতে হবে। পাত্রের তলদেশে ছিদ্র থাকতে
হবে যাতে কোনোভাবেই পাত্রের মধ্যে পানি না জমে। প্রথমে চৌবাচ্চা বা
পাত্রের তলদেশে ৩ ইঞ্চি বা ৭.৫ সেন্টিমিটার ইঁটের টুকরা, পাথরের কুচি দিতে
হবে। তার ওপরে ২.৫৪ সে.মি. (১ ইঞ্চি) বালির আস্তরন দেয়া হয় যাতে পানি জমতে
না পারে। বালির ওপর গোটা খড় বা সহজে পচবে এরকম জৈব বস্তু বিছিয়ে বিছানার
মতো তৈরি করতে হয়। এরপর আংশিক পচা জৈবদ্রব্য (খাবার) ছায়াতে ছড়িয়ে ঠা-া করে
বিছানার ওপর বিছিয়ে দিতে হবে। খাবারে পানির পরিমাণ কম থাকলে পানি ছিটিয়ে
দিতে হবে যেন ৫০-৬০ শতাংশ পানি থাকে। খাবারের ওপরে প্রাপ্ত বয়স্ক কেঁচো গড়ে
কেজি প্রতি ১০টি করে ছেড়ে দিতে হবে। কেঁচোগুলো অল্প কিছুক্ষণ স্থির থাকার
পর এক মিনিটের মধ্যেই খাবারের ভেতরে চলে যাবে। এরপর ভেজা চটের বস্তা দিয়ে
জৈব দ্রব্য পুরোপুরি ঢেকে দেয়া উচিত। বস্তার পরিবর্তে নারিকেল পাতা দিয়েও
ঢাকা যেতে পারে। মাঝে মাঝে হালকা পানির ছিটা দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে
অতিরিক্ত পানি যেন না দেয়া হয়। এভাবে ২ মাস রেখে দেয়ার পর কম্পোস্ট সার
তৈরি হয়ে যাবে। জৈববস্তুর ওপরের স্তরে কালচে বাদামি রঙের, চায়ের মতো দানা
ছড়িয়ে থাকতে দেখলে ধরে নেয়া হয় সার তৈরি হয়ে গেছে। এ সময়ে কোনো রকম
দুর্গন্ধ থাকে না। কম্পোস্ট তৈরি করার পাত্রে খাবার দেয়ার আগে জৈববস্তু,
গোবর, মাটি ও খামারজাত সার নির্দিষ্ট অনুপাত (৬:৩:০.৫:০.৫) অর্থাৎ জৈব
আবর্জনা ৬ ভাগ, কাঁচা গোবর ৩ ভাগ, মাটি ১/২ ভাগ এবং খামার জাত সার ১/২ ভাগ,
মিশিয়ে আংশিক পচনের জন্য স্তূপাকারে ১৫-২০ দিন রেখে দিতে হয়। নির্দিষ্ট
সময়ের পর ওই মিশ্রিত পদার্থকে কেঁচোর খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
সাধারণভাবে একটি ১ মিটার লম্বা, ১ মিটার চওড়া ও ৩ সেন্টিমিটার গভীর আয়তনের
গর্তের জন্য ৪০ কিলোগ্রাম খাবারের প্রয়োজন হয়। এ রকম একটি গর্তে এক হাজার
কেঁচো প্রয়োগ করা যেতে পারে। প্রথম দিকে কম্পোস্ট হতে সময় বেশি লাগে (৬০-৭০
দিন)। পরে মাত্র ৪০ দিনেই সম্পন্ন হয়। কারণ ব্যাক্টেরিয়া ও কেঁচো উভয়েরই
সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটে। তথ্য অনুসারে ১ কেজি বা ১০০০টি কেঁচো, ৬০-৭০ দিনে ১০
কেজি কাস্ট বা কম্পোস্ট তৈরি করতে পারে। এক কেজি কেঁচো দিনে খাবার হিসেবে ৫
কেজি সবুজসার খেতে পারে। তার জন্য ৪০-৫০ শতাংশ আর্দ্রতা বজায় রাখা আবশ্যক।
প্রায় ৮০০-১০০০ কেঁচোর ওজন হয় ১ কেজি। এই পরিমাণ কেঁচো সপ্তাহে
২০০০-৫০০০টি ডিম বা গুটি দেয়। পূর্ণাঙ্গ কেঁচোর জন্ম হয় ৬-৮ সপ্তাহের
মধ্যে। অভিজ্ঞতায় দেখা যায় ১ কেজি কাঁচা গোবর থেকে প্রায় ৫০০ গ্রাম
কম্পোস্ট পাওয়া যায়। তবে অন্যান্য কৃষিজ বর্জ্যে ক্ষেত্রে কেজি কাঁচামাল
হতে ২৫০ গ্রাম কেঁচো সার পাওয়া যায়।
সার প্রস্তুতকরণ
যখন পদার্থগুলো সামান্য ঝুরঝুরে হয়ে যাবে এবং সারের রঙ গাঢ় বাদামি হয়ে যাবে
তখনই সার প্রস্তুত সম্পন্ন হয়েছে বলে ধরে নিতে হবে। দানাদার, কালো, হালকা
এবং বোদযুক্ত হবে;
৬০-৯০ দিনের মধ্যেই সার প্রস্তুত সম্পন্ন হবে। ওপরের বেডে কেঁচোর উপস্থিতিতেই তা বোঝা যাবে;
সার থেকে কেঁচোগুলোকে আলাদা করার জন্য বেড খালি করার ২-৩ দিন আগে পানি দেয়া
বন্ধ করতে হবে। এর ফলে প্রায় শতকরা ৮০ ভাগ কেঁচো নিচে চলে যাবে;
ঝাঁঝরি বা চালুনি দিয়েও কেঁচোদের আলাদা করা যায়। কেঁচো এবং সামান্য পুরু
পদার্থ যা ঝাঁঝরির ওপরে থেকে যাবে তাকে আবার গর্তে ফেলে দিতে হবে যেখানে
পুনরায় পদ্ধতিটি শুরু হবে। সারের গন্ধ মাটির মতো। যে কোনো খারাপ গন্ধ এটাই
প্রমাণ করে পচন প্রক্রিয়া শেষ হয়নি এবং ব্যাক্টিরিয়ার কার্য-ক্রিয়া চালু
আছে। ছাতা ধরা বা বাসিগন্ধের মানে নাইট্রোজেন বেরিয়ে যাচ্ছে। যদি এমন ঘটে
তাহলে বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে এবং আরও বেশি করে তন্তু জাতীয় পদার্থ
যোগ করতে হবে এবং শুকনা রাখতে হবে। এরপরে ব্যবহারের উপযোগী সারকে ছেঁকে
নিয়ে প্যাকেট করতে হবে;
দুই বা চার প্রকোষ্ঠযুক্ত ব্যবস্থায় প্রথম প্রকোষ্ঠে পানি দেয়া বন্ধ করে
দিতে হবে যাতে কেঁচোগুলো নিজে থেকেই এক প্রকোষ্ঠ থেকে অন্য প্রকোষ্ঠে চলে
যায় যেখানে উপযুক্ত পরিবেশ নিয়মিতভাবে রক্ষা করা হয় এবং ফসল উৎপাদনও নিয়মিত
হতে থাকে।
সতর্কতা
পিঁপড়া, উঁইপোকা, তেলাপোকা, গোবরাপোকা, চিকা, মুরগি ও বিভিন্ন পাখি কেঁচোর
শত্রু। এগুলো কোনো কীটনাশক দিয়ে মারা যাবে না। তবে হাউসের চারদিকে কীটনাশক
দেয়া যাবে। ব্যবহৃত গোবরের সঙ্গে ছাই, বালু, ভাঙা কাঁচ এসব রাখা যাবে না।
মুরগি ও পাখির আক্রমণ থেকে বাঁচানোর জন্য হাউসের ওপর ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে।
কেঁচোকে জীবিত ও সক্রিয় রাখতে হাউসে বেশি পানি দেয়া যাবে না। চালনি দিয়ে
চালার সময় হাউসে নির্দিষ্ট জাত ছাড়া অন্য জাতের কেঁচো থাকলে সরিয়ে ফেলতে
হবে। ট্যাংক-প্রকোষ্ঠ-রিংয়ের উচ্চতা কোনোক্রমেই আড়াই ফিটের অধিক করা যাবে
না। উচ্চতা বেশি হলে অক্সিজেনের অভাবে কেঁচো নিচে যেতে চাবে না এবং খাদ্য
গ্রহণে অনীহা দেখা দিবে।
আয়-ব্যয় হিসাব
মূলত রিং পদ্ধতিতে কেঁচোকম্পোস্ট সার উৎপাদন করে থাকেন। প্রতিটি রিংয়ের
উচ্চতা ৩০.৪৮ সে.মি. (১২ ইঞ্চি) এবং ব্যাস ৭৬.২ সে.মি. (৩০ ইঞ্চি)। প্রতিটি
রিংয়ে ৬০-৭০ কেজি গোবরে আধা কেজি কেঁচো দেয়া হয়। আবার অনেক সময় একটি
রিংয়ের ওপর আরেকটি রিং বসিয়ে দেয়া হয়। এতে গোবর ও কেঁচো দ্বিগুণ হারে লাগে।
প্রতি রিংয়ে রিং বাবদ ২০০ টাকা, গোবর বাবদ ১২০ টাকা এবং কেঁচো বাবদ ২৫০
টাকা খরচ হয়। স্থাপনের ২৫-৩০ দিনের মাথায় বিক্রয়ের উপযোগী কেঁচো সার তৈরি
হয়। প্রতিটি রিং হতে ৩০-৩৫ কোজি সার পাওয়া যায়। প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে
বিক্রি হয়। ফলে এক মাসে একটি রিং হতে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা এবং প্রায় আধা কেজি
কেঁচো ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। এভাবে ১৭টি রিং থেকে মাসে সাড়ে ১১
হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা এবং বছর ঘুরে ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ ৪০
হাজার টাকা আয় হয়। ২৫ শতক আলুর জমিতে রাসায়নিক সারের পাশাপাশি প্রতি শতকে ৩
কেজি হারে কেঁচো সার ব্যবহার করতে হয়। এক শতক জমিতে তিনি ১২০ কেজি ফলন হয়।
প্রতিবেশী কৃষকেরা ফলন পায় ১০০ কেজির কাছাকাছি। শুধু তাই নয় তার জমিতে
রোগ-বালাইয়ের প্রাদুর্ভাব কম হয়। কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের জন্য বিভিন্ন
স্থানে কৃষি তথ্য সার্ভিস নির্মিত ভার্মিকস্পোস্টের ওপর সিনেমা শো আয়োজন
করে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। পশ্চিম ধনতলা কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্রের অনেক
মহিলা সদস্যসহ গ্রামের অনেকেই এখন কেঁচোকম্পোস্ট সার উৎপাদন করছে। কেঁচোসার
উৎপাদন-বিক্রয় করে গ্রামের বেকার যুবক-যুবতিদের সহজেই স্বনির্ভর আয়ের
সংস্থান করতে পারেন।
কেঁচোসার বা ভার্মিকম্পোস্টের ব্যবহারের মাত্রা ও ফলনে প্রভাব
ভার্মিকম্পোস্ট সব প্রকার ফসলে যে কোনো সময়ে ব্যবহার করা যায়। সবজি এবং
কৃষি জমিতে ৩-৪ মেট্রিক টন প্রতি হেক্টরে ও ফল গাছে গাছ প্রতি ৫-১০ কেজি
হারে ব্যবহার করা হয়। ফুল বাগানের ক্ষেত্রে ব্যবহারের পরিমাণ ৫০০ থেকে সাড়ে
৭০০ কেজি এক হেক্টর জমিতে। মাঠ পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, কেঁচো সার ব্যবহারে
মাঠ ফসলে ফলন শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। সবজিতে ফলন বৃদ্ধিসহ
গুণগতমান ও স্বাদ বাড়ে। এমনকি ফল না ধরা অনেক পুরনো ফল গাছে নতুন করে ফল
ধরাসহ ফলদ বৃক্ষে দুইগুণ অবধি ফলন বেড়েছে। জমির স্বাস্থ্য ও উর্বরতা বজায়
রাখার জন্য জৈব সার ব্যবহারের প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। মানুষ এখন অনেক বেশি
সচেতন এ ব্যাপারে। তাই ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন ও তার ব্যবহার এক মূল্যবান
ভূমিকা পালন করতে চলেছে আগামী দিনগুলোতে।
টুংরো আক্রান্ত গাছের পাতায় প্রাথমিক অবস্থায়
লম্বালম্বিভাবে শিরা বরাবর হালকা সবুজ ও হালকা হলদে রেখা দেখা দেয়। পরে
আস্তে আস্তে সব পাতাটাই হলদে বা কমলা হলদে রঙ ধারণ করে। আক্রান্ত কচি পাতা
হালকা রঙের হয় এবং মুচড়ে যায়। চারা/কুশি অবস্থায় আক্রান্ত হলে সুস্থ গাছের
তুলনায় আক্রান্ত গাছ বেশি খাটো হয় কিন্তু বয়স্ক গাছে হলে ততোটা খাটো হয় না।
আক্রান্ত গাছ দুর্বল হয়ে যায়, কুশি কম হয় এবং শিকড় দুর্বল হয়ে পড়ে।
আক্রান্ত পাতাগুলো ভূমির দিকে নুয়ে পড়ে। রোগাক্রান্ত গাছ ধান পাকা পর্যন্ত
বাঁচতে পারে তবে আক্রমণের মাত্রা তীব্র হলে গাছগুলো শুকিয়ে মরার মত হয়ে
যায়। হালকাভাবে আক্রান্ত গাছ বেঁচে থাকে, তবে তাতে কিছুটা দেরিতে ফুল আসে
এবং ফলন অনেক কম হয়।
Use potato tubers for seed from disease-free areas to ensure that the pathogen is not carried through seed tuber.
The infected plant material in the field should be properly destroyed.
Grow resistant varieties .
Fungicidal sprays on the appearance of initial symptoms. Spraying should be done with Dithane M-45 or Dithane Z-78 (2.5 kg/I 000 litres of water per hectare). Spraying should be repeated at 10-12 days' interval
নিকটস্থ বীজ ডিলারের দোকানে যোগাযোগ করুন। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা এর সহযোগিতা নিন।