সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ৩৪ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    • Early stage larval feeding:
      • Causes “windowpane” and shot holes in leaves
    • Late-stage larval feeding:
      • Causes elongate, ragged holes (see photo below)
      • May cut leaves in half
      • Injures developing tassel in VT stage
      • Plugs whorl with wet, yellowish-brown frass

Md. Alimuzzaman Khan,   ১০-০১-২০১৯ ইং    

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    The first variety of strawberry was brought to Bangladesh in 1996 and it took 12 years to develop the  varieties suitable for cultivation in Bangladesh.High profit and easy cultivation encouraged ‘innovative farmers’ to grow strawberry, an exotic fruit crop, in different parts of the country, particularly in northern districts, Department of Agriculture Extension officials and strawberry researchers said.  They emphasized on smooth ‘packaging or marketing facilities’ for strawberry, a succulent fruit popular in different parts of the world for its taste, colour and flavour, either under the initiative of the government or private sector for promoting its cultivation in the country.  They also stressed on setting up processing units to preserve and value addition to strawberry through making juice, and extracting essence and flavor for using in other high value products.As huge investment was required in strawberry cultivation, poor farmers could not cultivate the crop. But the innovative farmers who farm strawberry were getting ‘double benefit from its cultivation.Strawberry could play an important role in fulfilling nutrition and also earning foreign currency through exports.It is necessary for scientists to develop strawberry of sweet and stress tolerant varieties to attract consumers and make the fruit more suitable for Bangladesh.

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    তরমুজের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন পাতার বিটল পোকা প্রথম দিকে পোকাগুলোর সংখ্যা যখন কম থাকে তখন পোকা ডিম ও বাচ্চা ধরে নষ্ট করে ফেলতে হবে। পোকার সংখ্যা বেশি হলে রিপকর্ড ১০ইসি/  রিজেন্ট ৫০ এসসি ০১ মিলি/লিটার মাত্রায় অথবা মিপসিন ৭৫ ডব্লিউপি ২.৫গ্রাম/লিটার বা হেক্লেম ৫ এসজি ১০ গ্রাম/১০লিটার মাত্রায় যেকোন একটি   ৫-৭ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে। জাব পোকা এ পোকা গাছের কচি কাণ্ড, ডগা ও পাতার রস শুষে খেয়ে ক্ষতি করে। এ পোকা দমনের জন্য হেমিডর অথবা প্রিমিডর (ইমিডাক্লোপ্রিড) ৭০ ডব্লিউজি ০২গ্রাম/১০লিটার অথবা  নোভাস্টার (বাইফেনথ্রিন+এবামেকটিন) ৫৬ ইসি/টলস্টার ২.৫ ইসি ০২ মিলি/লিটার স্প্রে করতে হবে।   ফল ছিদ্রকারী পোকা স্ত্রী পোকা ফলের খোসার নিচে ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে কীড়াগুলো বের হয়ে ফল খেয়ে নষ্ট করে ফেলে এবং ফলগুলো সাধারণত পচে যায়। এ পোকা দমনের জন্য রিপকর্ড/রিজেন্ট/হেক্লেম স্প্রে করতে হবে। ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করা যেতে পারে। কাণ্ড পঁচা রোগ   এ রোগের আক্রমণে তরমুজ গাছের গোড়ার কাছের কাণ্ড পঁচে গাছ মরে যায়। প্রতিকারের জন্য ৪ গ্রাম হেমেনকোজেব অথবা একরোবেট এমজেড+ডিফেন্স ৩৫এসসি ০১মিলি/ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫-৭ দিন পর পর গাছে স্প্রে করতে হবে। অথবা কোগার (এজক্সিস্ট্রবিন+সিপ্রোকোনাজল) ২৮ এসসি ০১মিলি/ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫-৭ দিন পর পর গাছে স্প্রে করতে হবে।   ফিউজেরিয়াম উইল্ট রোগ এ রোগের আক্রমণে গাছ ঢলে পড়ে মারা যায়। পানি নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা করা হলে এ রোগের প্রকোপ কম থাকে। রোগাক্রান্ত গাছ তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।  

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    রোগের আক্রমণ বেশি হলে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন- নোইন অথবা এইমকোজিম ২০ গ্রাম) অথবা প্রোপিকোনাজল জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন টিল্ট ৫ মিলি/ ১ মুখ) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে ১০-১২ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে ।ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ফসল : লাউ রোগের নাম : লাউয়ের ব্লোজম এন্ড রট রোগ রোগের কারণ : ছত্রাক ক্ষতির ধরণ : আক্রান্ত গাছে প্রথমে কচি লাউয়ের নিচের দিকে পঁচন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে পুরো ফলটিই পঁচে যায়। সাধারণত অম্লীয় মাটিতে বা ক্যালসিয়ামের অভাব আছে এমন জমিতে এ রোগ দেখা যায়। অনেক সময় ফলের মাছি পোকার আক্রমণেও এরকম পঁচন দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে আক্রান্ত ফলটি কাটলে কীড়া দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু এই রোগ হলে লাউ কাটলে ভিতরে কীড়া দেখা যাবে না। ফসলের যে পর্যায়ে আক্রমণ করে : বাড়ন্ত পর্যায় ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : পাতা ব্যবস্থাপনা : ১.ক্ষেতে পরিমিত সেচ দেয়া। ২.গর্ত বা পিট প্রতি ৫০ থেকে ৮০ গ্রাম জিপসাম সার প্রয়োগ করা। পূর্ব-প্রস্তুতি : অম্লীয় বা লাল মাটির ক্ষেত্রে জমিতে শতাংশ প্রতি চার কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ করুন। মাটি পরীক্ষা করে জমিতে সুষম সার ব্যবহার করুন। একই জমিতে বার বার একই সবজি আবাদ করবেন না। মাটি পরীক্ষা করার জন্য মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সহায়তা নিতে হবে। মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন অন্যান্য : আক্রান্ত ফল/লাউ সংগ্রহ করে ধ্বংস করুন।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ২০৩০ ও ২০৪১ সালের কৃষি হবে বাণিজ্যিক কৃষি । কৃষি কৃষকের ভরনপোষণের পথ না হয়ে হবে সমৃদ্ধির পেশা। এর জন্য প্রয়োজন সুপরিকল্পিত ভাবে চাষাবাদ। আমদানীনির্ভর ফসল সমুহের চাষ বা বিকল্প ফসলের চাষ বৃদ্ধি করতে হবে। চাষ হবে উচ্চমূল্য ফসলের। বসতবাড়ি, ছাদবাগান  পারিবারিক পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। টেকসই কৃষি প্রযুক্তি বিস্তারে কমিউনিটি বেসড বা দল ভিত্তিক  চাষাবাদকে উৎসাহী করতে হবে। কৃষি উপকরণ ও উৎপাদিত কৃষি পন্য উভয় বাজার হবে নিয়ন্ত্রিত। মাঠ পর্যায়ে সেবার পাশাপাশি অনলাইনে কৃষি পরামর্শ প্রদানের সুযোগ তৈরী করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ২০৩০ ও ২০৪১ সালের কৃষি হবে বাণিজ্যিক কৃষি । কৃষি কৃষকের ভরনপোষণের পথ না হয়ে হবে সমৃদ্ধির পেশা। এর জন্য প্রয়োজন সুপরিকল্পিত ভাবে চাষাবাদ। আমদানীনির্ভর ফসল সমুহের চাষ বা বিকল্প ফসলের চাষ বৃদ্ধি করতে হবে। চাষ হবে উচ্চমূল্য ফসলের। বসতবাড়ি, ছাদবাগান  পারিবারিক পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। টেকসই কৃষি প্রযুক্তি বিস্তারে কমিউনিটি বেসড বা দল ভিত্তিক  চাষাবাদকে উৎসাহী করতে হবে। কৃষি উপকরণ ও উৎপাদিত কৃষি পন্য উভয় বাজার হবে নিয়ন্ত্রিত। মাঠ পর্যায়ে সেবার পাশাপাশি অনলাইনে কৃষি পরামর্শ প্রদানের সুযোগ তৈরী করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ২০৩০ ও ২০৪১ সালের কৃষি হবে বাণিজ্যিক কৃষি । কৃষি কৃষকের ভরনপোষণের পথ না হয়ে হবে সমৃদ্ধির পেশা। এর জন্য প্রয়োজন সুপরিকল্পিত ভাবে চাষাবাদ। আমদানীনির্ভর ফসল সমুহের চাষ বা বিকল্প ফসলের চাষ বৃদ্ধি করতে হবে। চাষ হবে উচ্চমূল্য ফসলের। বসতবাড়ি, ছাদবাগান  পারিবারিক পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। টেকসই কৃষি প্রযুক্তি বিস্তারে কমিউনিটি বেসড বা দল ভিত্তিক  চাষাবাদকে উৎসাহী করতে হবে। কৃষি উপকরণ ও উৎপাদিত কৃষি পন্য উভয় বাজার হবে নিয়ন্ত্রিত। মাঠ পর্যায়ে সেবার পাশাপাশি অনলাইনে কৃষি পরামর্শ প্রদানের সুযোগ তৈরী করতে হবে।