সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ৬৪ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    রোগ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম রিডোমিল এম জেড-৭২ ডব্লিউ অথবা ডাইথেন এম ৪৫ মিশিয়ে ১৫ দিন পর পর ৩ থেকে ৪ বার প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োগ করার আগে ট্রিকস/স্টিকার মিশিয়ে নিতে হয়।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    প্রতি গাছে ২ ডালি পচা গোবর, ৩০ গ্রাম বোরন সার দিতে হবে, এর পর যখন ফুল আসবে তখন অকোজিম ১.৫ মিলি / লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে

md. imtiaj alam,   ৩১-০৭-২০১৭ ইং    

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    jute hairy cutter piller is one of the major pests of Jute. it can be control by-1. Spraying of microbial insecticides. e.g. Bacillus thuringiensisor2.      Application of Sevin/ Diazinon/ Diginol 60 EC @ 3 mL/ L of water.  0r 3.      Application of Ripcord/ Cymbush/ Fenon 10 EC @ 1 mL/L of water.  0r 4.      Application of Azodrin/ Nuvacron 40 WSC @ 3 mL/L of water.

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ১. ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমাতে হবে। ২. পটাশ সার প্রয়োগ করতে হবে।৩. ৩-৪ ডালি পঁচা গোবর ও এর সাথে ১০০ গ্রাম বোরন সার গাছের গোড়ার চার পাশে প্রয়োগ করতে হবে। পরে হালকা সেচ দিতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    পোকার নাম : পেয়ারার মাছি পোকা পোকা চেনার উপায় : লালচে বাদামি মাছির ঘাড়ে হলুদ দাগযুক্ত রেখা আছে। পাখা স্বচ্ছ। পাখার নিচের দিকের কিনারায় কালো দাগ আছে। পেট মোটা, স্ত্রী মাছির পেছনে সরু ও চোখা ডিম পাড়ার সুঁইয়ের মতো নল আছে। ডিম সাদা নলের মতো এবং এক দিকে বাঁকা। ক্ষতির ধরণ : ক্রীড়া ছিদ্র করে ফলের ভিতরে ঢুকে ফলের মাংসল অংশ খেতে থাকে এবং ফল ভেতরে পচে যায়। আক্রমণের পর্যায় : বাড়ন্ত পর্যায়, ফলের বাড়ন্ত পর্যায় ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : সব পোকার যেসব স্তর ক্ষতি করে : কীড়া ব্যবস্থাপনা : মাছি পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য সহজ উপায় হল ফলন্ত গাছে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ঝুলানো। পোকা দমনের জন্য ফেনিট্রথিয়ন জাতীয় কীটনাশক ( যেমন সুমিথিয়ন বা ফলিথিয়ন ২০ মিলিলিটার) প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পর পর ২-৩ বার ভালভাবে স্প্রে করুন।কীটনাশক স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

md. imtiaj alam,   ৩১-০৭-২০১৭ ইং    

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    After sever infestation of fruit fly  pheromone trap use is not a effective tool to control it. It should be used as a preventive measure. now chemical control is applicable.   use Thiamethoxam + Lambda-cyhalothrin insecticide like alika@80ml/acre.

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    সাবানযুক্ত পানি স্প্রে করা যায় অথবা আধাভাঙ্গা নিমবীজের পানি (১ লিটার পানিতে ৫০ গ্রাম নিমবীজ ভেঙ্গে ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে ছেঁকে নিতে হবে) আক্রান্ত গাছে ১০ দিন পর পর ৩ বার স্প্রে করলে পোকা নিয়ন্ত্রন করা যায়। এছাড়াও তামাকের গুড়া (১০ গ্রাম), সাবানের গুড়া (৫ গ্রাম) ও নিমের পাতার রস প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।আক্রমণ বেশি হলে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ৭-১০ মিলিলিটার/২মুখ) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ফসল : বেগুন পোকার নাম : ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা পোকা চেনার উপায় : ছোট আকারের মথ, ৮-১২ মি মি লম্বা সাদা রং এর দুই জোড়া পাখাতে ছিট ছিট বাদামি দাগ থাকে, স্ত্রী মথ একটু বড়। ক্ষতির ধরণ : ডগা ও ফল ছিদ্র করে কুড়ে খায়। আক্রান্ত ডগা ঢলে পড়ে শুকিয়ে যায়। ফলে আক্রমন হলে তা খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে যায়। ক্ষতির লক্ষণ : ডগা ও ফল ছিদ্র করে কুড়ে খায়। আক্রান্ত ডগা ঢলে পড়ে শুকিয়ে যায়। ফলে আক্রমন হলে তা খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে যায়। যান্ত্রিক উপায়ে দমন : অন্তত সপ্তাহে কয়েকবার আক্রান্ত ডগা ও ফল থেকে পোকা সংগ্রহ করে তা নষ্ট করুন। কীটনাশকের বদলে আলোর ফাঁদ ব্যবহার করুন। নিদিষ্ট সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করুন। নিমের পাতা বা ফল বেটে ছেঁকে নির্যাস ৫-৬ গুন পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। আলোক ফাঁদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন সেক্স ফেরোমন ফাঁদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন আক্রমণের পর্যায় : চারা, ফলের বাড়ন্ত পর্যায় পোকামাকড় জীবনকাল : কীড়া ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : ডগা , ফল পোকার যেসব স্তর ক্ষতি করে : কীড়া ব্যবস্থাপনা : আক্রমণ বেশি হলে থায়ামিথক্সাম+ক্লোথায়ারানিলিপ্রল জাতীয় কীটনাশক (যেমন ভলিউম ফ্লেক্সি ৫ মিলিলিটার অথবা ১মুখ ) অথবা সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (যেমন ওস্তাদ ২০ মিলিলিটার ৪ মুখ অথবা ম্যাজিক অথবা কট ১০ মিলিলিটার ২ মুখ ) প্রতি ১০লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০-১২ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বালাইনাশক ব্যবহারে সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন বালাইনাশক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন পূর্ব-প্রস্তুতি : জমি গভীর ভাবে চাষ এবং আগাছামুক্ত রাখতে হবে। পুরনো ডালপালা থাকলে তা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। সবল চারা রোপন করতে হবে। সহনশীল জাত (যেমন, বারি বিটি বেগুন -১,২,৩,৪ ইত্যাদি) চাষ করতে হবে। অন্যান্য : অন্তত সপ্তাহে কয়েকবার আক্রান্ত ডগা ও ফল থেকে পোকা সংগ্রহ করে তা নষ্ট করুন। আলোর ফাঁদ অথবা নিদিষ্ট সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করুন। ১ লিটার পানিতে ৫০ গ্রাম আধাভাঙ্গা নিমবীজ ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে, ছেঁকে আক্রান্ত গাছে ১০ দিন পর পর ৩ বার স্প্রে করলে এই পোকা নিয়ন্ত্রন করা যায়।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    পোকার স্থানীয় নাম : : পেয়ারার মাছি পোকা পোকা চেনার উপায় : লালচে বাদামি মাছির ঘাড়ে হলুদ দাগযুক্ত রেখা আছে। পাখা স্বচ্ছ। পাখার নিচের দিকের কিনারায় কালো দাগ আছে। পেট মোটা, স্ত্রী মাছির পেছনে সরু ও চোখা ডিম পাড়ার সুঁইয়ের মতো নল আছে। ডিম সাদা নলের মতো এবং এক দিকে বাঁকা। ক্ষতির ধরণ : ক্রীড়া ছিদ্র করে ফলের ভিতরে ঢুকে ফলের মাংসল অংশ খেতে থাকে এবং ফল ভেতরে পচে যায়। আক্রমণের পর্যায় : বাড়ন্ত পর্যায়, ফলের বাড়ন্ত পর্যায় ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : সব পোকার যেসব স্তর ক্ষতি করে : কীড়া ব্যবস্থাপনা : মাছি পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য সহজ উপায় হল ফলন্ত গাছে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ঝুলানো। পোকা দমনের জন্য ফেনিট্রথিয়ন জাতীয় কীটনাশক ( যেমন সুমিথিয়ন বা ফলিথিয়ন ২০ মিলিলিটার) প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পর পর ২-৩ বার ভালভাবে স্প্রে করুন।কীটনাশক স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    বন্যা পরবর্তী সময়ে কৃষক ভাইদের করণীয়চলতি আমন মওসুমে দেশের যেসকল অঞ্চলে বন্যা হয়েছে সেসব এলাকায় বন্যা পরবর্তী সময়ে কৃষক ভাইদের করণীয়-১) বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বা আংশিক হয়েছে এমন জমির ক্ষেত্রে- বন্যার পানিতে ভেসে আসা কচুরিপানা, পলি, বালি এবং আবর্জনা যত দ ্রুত সম্ভব পরিস্কার করতে হবে।বন্যার পানি সরে যাওয়ার পর ৫-৭ দিন কাদাযুক্ত ধান গাছ পরিস্কার পানি দিয়ে প্রয়োজনে স্প্রে মেশিনদিয়ে ধৌত করে দিতে হবে। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরপরই সার প্রয়োগ করা ঠিক নয়, এতে ধান গাছ পচে যেতে পারে। বন্যারপানি নেমে যাওয়ার ১০ দিন পর ধানের চারায় নতুন পাতা গজানো শুরু হলে বিঘা প্রতি ৮ কেজি ইউরিয়াও ৮ কেজি পটাশ সার উপরি প্রয়োগ করতে হবে।২) উঁচু জমিতে যেখানে বন্যার পানি উঠেনি সেখানে রোপণকৃত বাড়š Í আমন ধানের গাছ (রোপণের ৩০-৪০ দিন পর)থেকে ২-৩ টি কুশি রেখে বাকি কুশি সযতে œ শিকড়সহ তুলে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে অন্য ক্ষেতে রোপণ করা যেতে পারে।৩) যেসব এলাকায় বন্যায় উঁচু জমি তলিয়ে যাওয়ার কারণে বীজতলা করা সম্ভব নয় সেক্ষেত্রে ভাসমান অথবা দাপোগবীজতলা ক্সতরি করে চারা উৎপাদন করা যেতে পারে।৪) বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর ব্রি উদ্ভাবিত আলোক সংবেদনশীল উফশী জাত যেমন- বিআর৫, বিআর২২,বিআর২৩, ব্রি ধান৩৪, ব্রি ধান৪৬, ব্রি ধান৫৪ এবং নাইজারশাইলসহ স্থানীয় জাতসমূহ রোপণ করতে হবে। এছাড়া,ব্রি উদ্ভাবিত স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন জাত ব্রি ধান৫৭ ও ব্রি ধান৬২ও রোপণ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে ৩০ আগস্টপর্যš Í বীজতলা করা যাবে। তবে উলি øখিত জাতসমূহ নাবীতে রোপণের ক্ষেত্রে প্রতি গোছায় চারার সংখ্যা ৪-৫ টি এবং রোপণ দূরত ¡২০দ্ধ১৫ সে.মি.। বিলম্বে রোপণের ফলে দ্রুত কুশি উৎপাদনের জন্য সুপারিশকৃত এমওপি, টিএসপি, জিপসাম ও জিংকসহ২/৩ (দুই তৃতীয়াংশ) ইউরিয়া জমি ক্সতরির সময় প্রয়োগ করতে হবে। অবশিষ্ট ইউরিয়া রোপণের ২৫-৩০দিনের মধ্যে প্রয়োগ করতে হবে।৫) যেসব এলাকা পুনরায় বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম (উঁচু ও মধ্যম উঁচু) সেসব জমিতে অঙ্কুরিত বীজসরাসরি জমিতে ছিটিয়ে বপন করা যায়। সেক্ষেত্রে রোপণ পদ্ধতির চেয়ে ৫-৭ দিন আগাম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।৬) বন্যার ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া ধান গাছের যাবতীয় পরিচর্যা যেমন- আগাছা দমন, পোকা মাকড় ও রোগাক্রমণথেকে ফসল রক্ষা, সুষম পরিমাণে সার প্রয়োগ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সম্পূরক সেচের ব্যবস্থা করতে হবে।৭) বন্যা পরবতর্ ীতে চারাগাছ সম্পূূণর্ ভাবে মাটিতে লেগে যাওয়ার সাথে সাথে ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা পোড়া রোগেরপ্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে সেক্ষেত্রে ৬০ গ্রাম থিওভিট ও ৬০ গ্রাম পটাশ সার ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশজমিতে স্প্রে করতে হবে।৮) বন্যা পরবতর্ ী সময়ে গাছে মাজরা, বাদামি ও সাদা-পিঠ গাছ ফড়িং, পাতা মোড়ানো এবং পামরি পোকার আক্রমণেরহাত থেকে রক্ষার জন্য পোকা বিশেষে হাত জাল, পার্চিং এবং প্রয়োজন হলে অনুমোদিত কীটনাশক ব্যবহার করাযেতে পারে।৯) দেশের উত্তরাঞ্চলে আগাম শীত আসার কারণে ১৫ সেপ্টেম্বর এবং মধ্য ও দক্ষিণ অঞ্চলে ২০ সেপ্টেম্বরের পর আমনধান রোপণ করা উচিৎ নয়। এক্ষেত্রে আগাম রবি ফসলের আবাদ করা যেতে পারে।