সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ৬৫ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    পিঁয়াজ,রসুনের পাতার আগামরা রোগের ক্ষেত্রে ইপ্রোডিয়ন গ্রুপ এর ছত্রাকনাশক যেমন রোভরাল ৫০ ডব্লিউ পি প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৫ শতাংশ জমির জন্য ২০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হবে।

Rehnuma Nowrin,   ৩১-০৭-২০১৭ ইং    

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    শুরুতে গাছের নতুন ডগা ও ফুলের কুড়িতে রোগের লক্ষণ দেখা দেয় । আক্রান্ত ফুল নুয়ে শুকিয়ে ঝরে পড়ে, রোগ বাড়ার সাথে সাথে ফলের বোটা হতে ডাটায় সংক্রমিত হয় এবং ধীরে ধীরে গাছের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে । পড়ে গাছের বাকল প্রথমে বাদামী হয় এবং পরে ডোরাকাটা সাদা দাগে পরিনত হয় । আক্রান্ত মরিচে কালো কালো দাগ পড়ে এবং শুকিয়ে যায়। রোগের আক্রমণ বেশি হলে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন- নোইন অথবা এইমকোজিম ২০ গ্রাম) অথবা প্রোপিকোনাজল জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন টিল্ট ৫ মিলি/) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে ১০-১২ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে । ছত্রাকনাশক স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ধানের শিষ বের হওয়ার সাথে সাথে অথবা ফুল আসা পর্যায়ে ছত্রাকনাশক যেমন ট্রুপার (৫৪ গ্রাম/বিঘা) অথবা নেটিভো (৩৩ গ্রাম/বিঘা) শেষ বিকালে ৭-১০ দিন অন্তর দু’বার আগাম স্প্রে করতে হবে। ব্লাস্ট রোগের প্রাথমিক অবস্থায় জমিতে পানি ধরে রাখতে পারলে এ রোগের ব্যাপকতা অনেকাংশে হ্রাস পায়।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ডাইব্যাক বা আগা মরা রোগঃ কমলা গাছের জন্য এটি অত্যমত্ম জটিল এবং মারাত্বক রোগ। বিভিন্ন প্রকার ছত্রাক দ্বারা এ রোগ হয়ে থাকে। সাধারণত রোগাক্রামত্ম দুর্বল গাছ এবং মাটিতে রস ও খাদ্যোপাদানের স্বল্পতার জন্য এ রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। আক্রামত্ম গাছের পাতা ঝরে যায় ও আগা থেকে ডালপালা শুকিয়ে নীচের দিকে আসতে থাকে এবং আসেত্ম আসেত্ম পুরো গাছটিই মরে যায়। ডাইব্যাক বা আগা মরা রোগ প্রতিকারঃ পরিচর্যার মাধ্যমে গাছকে সবল ও সতেজ রাখা যায়। মরা ডাল ২.৫ সে.মি. সবুজ অংশসহ কেটে ফেলা এবং কর্তিত অংশে বর্দোপেস্ট লাগাতে হবে।বছরে দু’একবার গাছে কুপ্রাভিট৫০ ডব্লিউপি অথবা কপার অক্সিক্লোরাইড প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করা প্রয়োজন।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    মাইটের আক্রমনে পাতা কুকড়ে যায়। সালফার জাতীয়(কুমুলাস ডিএফ বা রনোভিট ৮০ ডব্লিউজি বা থিওভিট ৮০ ডব্লিউজি বা সালফোলাক ৮০ ডব্লিউজি, ম্যাকসালফার ৮০ ডব্লিউজি বা সালফেটক্স ৮০ ডব্লিউজি)প্রতি ১০ লিটার পানিতে ২৫০ গ্রাম মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    সারকোস্পোরা পাতার দাগ পুঁইশাকের একটি মারাত্মক রোগ। এছাড়াও আরও কয়েকধরনের রোগ পুঁইশাক গাছে দেখা দিতে পারে। ছত্রাকনাশক স্প্রে করে এসব রোগ নিয়ন্ত্রন করা যায়।বোর্দ্দো মিক্সচার=চুন+তুতে+পানি=১০গ্রাম+১০গ্রাম+১লিটার স্প্রে । প্রোপিকোনাজল ২৫০ইসি (টিল্ট/ প্রাউড/পোটেন্ট//প্রপীজল/সাদিদ)১মিঃলিঃ/পানি স্প্রে। কপার অক্সিক্লোরাইড৫০ডব্লিউপি( ব্লাইটক্স/ কুপ্রাভিট/ সলুকক্স/ অক্সিভিট) ২ গ্রাম/ লিঃ কপার হাইড্রোঅক্সসাইড( চ্যাম্পিয়ন/ ডলফিন) ২ গ্রাম / লিঃ পানি স্প্রে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    সাদা মাছি দমনে নিম্বিসিডিন বা গুল মিশ্রিত পানি স্প্রে করুন.ডগা ও ফলছিদ্রকারী পোকা দমনে ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করুন।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    রোগের নাম : লেবুর ক্যাংকার রোগ রোগের কারণ : ছত্রাক। সুড়ঙ্গকারী পোকার আক্রমণ ক্ষতির ধরণ : এ রোগের আক্রমণে কচি পাতা, শাখা ও ফলে ধূসর বাদামি রঙের বসন্তের মত দাগ পরে। দাগের মাঝ গাঢ় বাদামী এবং চারধার হলদে/হালকা বাদামী। ফসলের যে পর্যায়ে আক্রমণ করে : বাড়ন্ত পর্যায় , ফলের বাড়ন্ত পর্যায় ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : কাণ্ড , পাতা , ফল ব্যবস্থাপনা : সুড়ঙ্গকারী পোকা দমনের জন্য ফেনিট্রথিয়ন জাতীয় কীটনাশক ( যেমন সুমিথিয়ন বা ফলিথিয়ন ২০ মিলিলিটার ) অথবা ক্লোরপাইরিফস জাতীয় কীটনাশক ( রিজেন্ট ১০-১৫মিলিলিটার) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।