সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ৮০ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    1. Rice seedlings often show white bands (rings) at the leaf that started at soil line. Freeze leaf spots  are formed when dew or water drops on young and tender leaves freeze at night. Seedling stands are not usually affected by the white bands or freeze spots as long as the seedlings continue growing.Figure 3. Freezing nights in early spring often result in white bands2. Rice seeds having kanamycin resistant gene as selection marker can produce albino plant,which stop chloroplast synthesis.

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    The following remedial measures can be followed to effectively manage this problem:-

    • Rectification of soil pH-Excess acidity or alkalinity of soil may cause button shedding. If the soil pH is less than 5.5, the soil is too acidic. This could be overcome by adding lime. High alkalinity is indicated by soil pH higher than 8.0. This situation could be managed by adding gypsum.
    • Lack of nutrition-Button shedding can occur as a result of inadequate manuring. The recommended dose of manurial schedules and proper time of application are important to minimise the button shedding. Soil application of 1.3 Kg urea, 2 Kg of Single Super Phosphate and 2 Kg of potash, mixed with 50 Kg of farmyard manure per palm. This can be followed by root feeding of Coconut tonic @ 40 ml in 160 ml of water per palm once in 6 months which will control the button shedding and enhance the yield.
    • Irrigation management- Button shedding will be severe during March-April. Severe drought and / or insufficient irrigation aggravate the problem. Soil mulching with green fronds reduces evapo-transpiration and conserves soil moisture. Ensuring sufficient irrigation during summer and drainage during winter will lead to a sustainable yield.
    • Hormone deficiency- Apply 0.5 ml of NAA (Planofix) mixed in 1 litre of water on the inflorescence. This prevents button shedding.
    • Pests and Diseases- When young buttons are formed sucking pests start infesting which in turn attracts secondary fungal infections. Apply the recommended plant protection measures to ward off the problem.
    • Boron deficiency or crown chokes disorder: Apply 200g of borax/palm/year in two splits.

উত্তর সমূহ

  1. Md.Rostom Ali, অতিরিক্ত পরিচালক, সিরাজগঞ্জ সদর, সিরাজগঞ্জ

    গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষের জন্য বিশেষ চাষাবাদ পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। মাটির প্রকৃতি, স্থান ও রোপন সময় ভেদে ৩০-৪০ সেমি, উঁচু ও ১২০ সেমি. চওড়া বীজতলা তৈরি করে চারা উৎপন্ন করে নিতে হয়। মে থেকে জুলাই মাস চারা উৎপাদনের উপযুক্ত সময়। এসময়ে উৎপন্ন চারা জুন থেকে আগষ্ট মাসে মূল জমিতে রোপন করতে হয়। রোপনের দু’মাস পর ফল সংগ্রহ করা যায়। মূল জমি তৈরি করে পাশাপাশি দু’টি বেড তৈরি করতে হয়। বেডের ওপর নৌকার ছইয়ের আকৃতি করে স্বচ্ছ পলিথিন পলিথিন দিয়ে ১টি ছাউনি দিতে হয়। এই ছাউনির ওপরই নির্ভর করে টমেটো উৎপাদন কেমন হবে। ছাউনির খুঁটির উভয় পাশের উচ্চতা ১৫০ সেমি. এবং মাঝের খুঁটির উচ্চতা ২১০ সেমি. রাখতে হয়। পাশাপাশি দু’টি ছাউনির মাঝে অন্ততঃ ৭৫ সেমি. চওড়া নালা রাখতে হয় বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জন্য। গ্রীষ্মকালীন টমেটো গাছে প্রচুর ফুল ধরলেও উচ্চ তাপমাত্রায় ও অতিবৃষ্টিতে পরাগায়নে বিঘ্ন ঘটে। এজন্য টমেটোটোন নামক কৃত্রিম হরমোন ১ লিটার পানির সাথে ২৫ মিলিলিটার (১ চা চামচের ৫ চামচ পরিমাণ) মিশিয়ে হ্যান্ড স্প্রেয়ারের সাহায্যে শুধুমাত্র ফুটন্ত ফুলের ওপর ৮-১০ দিন পর পর ২ বার স্প্রে করতে হয়। যে সমস্ত গাছে অপর্যাপ্ত সংখ্যক ফল দেখা যায় সেসব গাছে ৩য় বার স্প্রে করতে হয়। গাছ প্রতি ২০-২৫ টি ফল ধরলে তা স্বাভাবিক ফলন হিসেবে গণ্য করতে হয়। ধন্যবাদ।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    imgপ্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলের সাদা বা লাল অংশে ২১ মি.গ্রা. ভিটামিন সি পাওয়া যায় যা দৈনিক ভিটামিন সি’র চাহিদার ৩৪ শতাংশ পূরন করে। ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে যে পরিমাণ ভিটামিন সি পাওয়া যায় তা একটি কমলার সমান বা তিনটি গাজরের চেয়ে বেশি ভিটামিন সি সরবারহ করতে সক্ষম।ভিটামিন সি’র মাত্রা বেশি থাকায় এই ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, মানসিক অবসাদ দূর করে এবং ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে ৩ গ্রাম আঁশ থাকে যা দৈনিক চাহিদার ১২ শতাংশ। ড্রাগন ফলের আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিকারক হিসেবে কাজ করে।এই ফলের কালো বীজে থাকে ল্যাক্সেটিভ ও পলিআনস্যাচুরেইটেড ফ্যাটি অ্যাসিড যা হজমে সাহায্য করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের সহায়ক।প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে জলীয় শতাংশ থাকে ৮৭ গ্রাম, প্রোটিন ১.১ গ্রাম, ফ্যাট ০.৪ গ্রাম (বলতে গেলে ফ্যাট নাই) এবং কার্বোহাইড্রেট ১১.০ গ্রাম।এছাড়াও এতে বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপদান থাকে যা মানবদেহের সুস্থতার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে ০.০৪ মি.গ্রা. ভিটামিন বি ১, ০.০৫ মি.গ্রা. ভিটামিন বি ২, ০.০১৬ মি.গ্রা ভিটামিন বি ৩ এবং ২০.০৫ মি.গ্রা. ভিটামিন সি পাওয়া যায়।ড্রাগন ফল আয়রনের ভালো উৎস। ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে ১.৯ মি.গ্রা. আয়রন থাকে। এছাড়াও এতে ক্যালসিয়াম থাকে ৮.৫ মি.গ্রা. এবং ফসফরাস থাকে ২২.৫ মি.গ্রা.।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    গমের ব্লাস্ট একটি ক্ষতিকর ছত্রাকজনিত রোগ। ছত্রাকটির বৈজ্ঞানিক নাম ম্যাগনাপরথি অরাইজি (পাইরিকুলারিয়া অরাইজি) প্যাথোটাইপ ট্রিটিকাম। গমের শীষ বের হওয়া থেকে ফুল ফোটার সময়ে তুলনামূলক উষ্ণ ও আর্দ্র  আবহাওয়া থাকলে এ রোগের সংক্রমণ ঘটতে পারে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    মুকুল ঝড়ে পরার কারণ (১) প্রাকৃতিক কারণ যেমন বৃষ্টি, ঝড়, বন্যা, শিলা বৃষ্টির জন্য মুকুল ঝড়ে পরে। (২) মাটিতে রসের অভাব হলে আমের মুকুল ঝড়ে পরে যায়। (৩) হপার পোকার আক্রমণ মুকুল ঝড়ে পরার একটি অন্যতম কারন। একটা হপার পোকা প্রায় ১৫০টা ডিম পাড়তে পারে। এই ডিম গুলা পরে ৫-৭ দিনের মাথায় ডিম ফুটে নিম্ফ হয় এবং এই ডিম গুলো পরে আম গাছের পাতা, ফুল, ফলের রস শুষে খায় তখন এক ধরণের রস নিঃসরণ করে যাকে ”হানি ডিউ” বলে। এই আঠালো একটা পদার্থের জন্য আম গাছে শুটি মোল্ড নামে এক ধরণের ছত্রাক জন্মায় ফলে সম্পূর্ণ গাছের পাতা, মুকুল কালো হয়ে যায়। তখন বলা হয় মহালাগা। (৪) অ্যানথ্রাকনোজ রোগ আমের মুকুলে হয়ে থাকে। এটি কোলিটোট্রিকাম গোলেসপোরিওডিস (Colletotrichum gloeosporioides) নামক এক প্রকার ছত্রাক দ্বারা হয়ে থাকে। এই রোগের ফলেও আমের মুকুল ঝড়ে পড়ে। (৫) পাউডারী মিলডিউ ওডিয়াম মেংগিফেরা (Oidium mangiferae) নামক ছত্রাক দ্বারা এ রোগ হয়ে থাকে। এ রোগের কারণে আক্রান্ত অংশে সাদা পাউডারে আমের মুকুল ঢেকে যায় ও আমের মুকুল ঝড়ে যায়। এখন আমাদের যেই বিষয়টা লক্ষ্য রাখতে হবে আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আরও পড়ুনঃ আমের বোঁটা পচা রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার আমের মুকুল ঝড়ে পরা রোধে করণীয় (১) আমবাগান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, আগাছামুক্ত ও খোলামেলা অবস্থায় রাখতে হবে । মরা ডালপালা ছেঁটে ফেলতে হবে। রোগাক্রান্ত ডাল, পাতা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। (২) শীতের পর গরম শুরু হয়।এই সময়টাতে আম গাছের প্রচুর পানির প্রয়োজন পরে। তাই গাছের গোড়াতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পায় তা লক্ষ্য রাখতে হবে। (৩) ফুল থেকে যখন ফল মটর দানার মতো হবে তখন একটা স্প্রে করতে হবে হপার পোকা দমনের জন্য। সাধারণত মুকুল আসার আগে হপার পোকার জন্য স্প্রে করতে হয়।হপার পোকার জন্য ডায়াজিনন ৬০ ইসি বা লেবাসিড ৫০ ইসি চা চামচের ৪ চামচ ৮.৫ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১৫ দিন পর পর দুই বার স্প্রে করতে হবে। অথবা ম্যালাথিয়ন বা এমএসটি ৫৭ ইসি উপরোক্ত মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।এছাড়া সাইপারমেথ্রিন১০ ইসি(সিমবাস বা রিপকর্ড)@ ২মিলি./১লি. স্প্রে করা যেতে পারে। (৪) আমটা যখন গুটি আকার ধারণ করবে তখন ১০-২০ দিন পর পর বোরিক এসিড@৬ গ্রাম/১০ লি. পানি স্প্রে করলে আমের গুটির পরিমাণ বেড়ে যাবে। (৫) সালফার জাতীয় কীটনাশক আমের গুটিতে স্প্রে করতে হবে যাতে ছত্রাক আক্রান্ত না করতে পারে।অথবা ম্যানক্রোজেন ২ গ্রাম/লি. নামক ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে। ব্যাভিসটিন ডবলিউ/পি ০.২ % হারে অথবা ডাইথেন-এম ০.৩ % হারে দুই বার ফুল ধরার আগে ও পরে স্প্রে করতে হবে। (৬) পাউডারী মিলডিউ রোগ দমনে থিয়োভিট ০.৩ % হারে ফুল ফোটার পূর্বে এক বার ও পরে দুই বার স্প্রে করতে হবে। ম্যালাথিয়ন ০.২ % হারে ফুল ফোটার পর একবার ও গুটি আসার পর ১৫ দিন পর পর দুই বার স্প্রে করতে হবে। ৭) আম যখন মারবেলের মতো ছোট ফল হবে তখন ইউরিয়া সার @২০ গ্রাম/লি. স্প্রে করতে হবে। (৮) আম গাছের পাশে মৌমাছি পালন করতে হবে প্রাকৃতিক পরাগায়নের জন্য।এছাড়া আম বাগানে বিভিন্ন জাতের আম গাছ লাগানোর করতে হবে এবং পাশাপাশি বিভিন্ন ফুল গাছ লাগাতে হবে যাতে বিভিন্ন পোকামাকড় পরপরাগায়নে সহযোগিতা করে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    এ গাছ উজ্জ্বল আলো পছন্দ করে। এ গাছ ১.৫-২.৫ মিটার লম্বা হয়। তবে এ গাছকে উপরের দিকে ধরে রাখার জন্য সিমেন্টের/বাঁশের সাথে উপরের দিকে তুলে দেওয়া যেতে পারে। এছাড়া উপরের দিকে ছোট মোটর গাড়ীর (মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার) চাকা বাঁশের চ্যাগারের মাধ্যে সেট করে খুব সহজেই এ গাছের লতা গুলোকে বাড়তে দেওয়া যায়।। কৃত্রিম আলো ব্যবহার করে মৌসুম ছাড়াই ড্রাগন ফলের উৎপাদন সম্ভব। এছাড়াও প্রুনিং করলে ফুল আসবে।