সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ১৬ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. কল্পনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, পটিয়া, চট্টগ্রাম

    তরল (জৈব) সার : - ১| রান্নাঘরের যাবতীয় উচ্ছিষ্ট বিশেষ করে সবজীর ফেলে দেয়া অংশ খোসা. কলার খোসা সব একটা ড্রামে রেখে ৪/৫ মাস পচিয়ে পানিতে মিশিয়ে ছেকে নিয়ে তার সাথে দ্বিগুন ফ্রেশ পানি দিয়ে গাছে ব্যবহার করা যায়| ২|  ঐসব উচ্ছিষ্ট একটা ড্রামে ২৫-৩০ লিটার পানিতে একমাস পচিয়ে পচা পানি ছেকে সমান সমান পানি দিয়ে গাছে দেয়া যায়| ৩| এক কেজি গোবর অথবা এক কেজি কেচোসার অথবা এক চেজি খৈল ২৫ লিটার পানিতে ৭-১০ দিন রেখে নাড়াচাড়া না করে উপর থেকে পানি তুলে সম পরিমান ফ্রেশ পানি মিশিয়ে গাছে দেয়া যায়|| 

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, অতিরিক্ত পরিচালক, কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট

    বারি স্কোয়াশ-১ জাতটি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কতৃক অবমুক্ত হয়েছে।এছাড়াও বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানি হাইব্রিড স্কোয়াস এর বীজ বাজারজাত করছে।

উত্তর সমূহ

  1. কল্পনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, পটিয়া, চট্টগ্রাম

    Latest কৃষি তথ্য ফল চাষ তরমুজের চাষ পদ্ধতি। তরমুজের বিভিন্ন জাতসমূহ এবং রোগবালাই দমন February 3, 2019 agriculturelearning  1 Comment Watermelon cultivation, তরমুজ, তরমুজের আধুনিক চাষ পদ্ধতি, তরমুজের পোকামাকড় ও রোগবালাই, তরমুজের বারোমাসি জাতের নামPlease don't forget to share this article
    • Share0
    • LinkedIn0
    • Tweet
    • Pin1
    • Print
    1SHARESতরমুজ একটি সুস্বাদু এবং গরমের সময়  অত্যন্ত তৃপ্তিদায়ক ও তৃষ্ণা নিবারক একটি ফল। আমাদের দেশে যেসব উন্নতমানের তরমুজ পাওয়া যায় তা দেশের বাইরে থেকে আমদানিকৃত সংকর জাতের বীজ থেকে চাষ করা হয়ে থাকে।জলবাযু ও মাটিঃ শুষ্ক,উষ্ণ ও প্রচুর সুয্যের আলো পায় এমন স্থানে তরমুজ ভালো হয়ে থাকে। তবে অধিক আর্দ্রতা তরমুজ চাষের জন্য ক্ষতিকর। খরা ও উষ্ণ তাপমাত্রা সহনশীলতা তরমুজের অনেক বেশি। উর্বর দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি তরমুজ চাষের জন্য উত্তম।জমি তৈরিঃ প্রয়োজন অনুযায়ী চাষ ও মই দিয়ে তরমুজ চাষের জমি তৈরি করতে হবে। জমি তৈরির পর মাদা তৈরি করে নিতে হবে। মাদাতে সার প্রয়োগের পরে চারা লাগাতে হবে।তরমুজের জাতঃ তরমুজের আধুনিক জাতসমূহের মধ্যে টপইল্ড, গ্লোরী, সুগার বেবি, বেবি তরমুজ (বারোমাসি ), ( ভিক্টর সুপার F1, ওসেন সুগার F1, ব্লাক জায়ান্ট F1,বঙ্গ লিংক F1,গ্রীন ড্রাগন ইত্যাদি) জাতগুলো নভেম্বর-ডিসেম্বর পর্যন্ত বপন করা যাবে। এছাড়াও ( সুপার এম্পেরর, ট্রপিক্যাল ড্রাগন,আনারকলি, চ্যাম্পিয়ন, ব্ল্যাক ডায়মণ্ড, ব্যাক সান) এগুলো ভাদ্র থেকে মাঘ মাস পর্যন্ত চাষ করা যায়।বংশ বিস্তারঃ বীজ দ্বারা সাধারণত তরমুজের বংশবিস্তার করা হয়ে থাকে।বীজ বপন সময়/রোপণের সময়ঃ বাংলাদেশের আবহাওয়া অনুযায়ী সাধারণত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত সময় তরমুজ চাষের উপযোগী। এছাড়াও আগাম কিছু জাত আছে যেগুলো নভেম্বর-ডিসেম্বর পর্যন্ত বপন করা যাবে। তবে বীজ বোনার জন্য জানুয়ারির শেষ থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম পক্ষ সর্বোত্তম। আগাম ফসল পাওয়ার ক্ষেত্রে জানুয়ারির শুরুতে বীজ বুনলে  শীতের হাত থেকে কচি চারা রক্ষার ব্যবস্থা নিতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, অতিরিক্ত পরিচালক, কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট

    ড্রাগনের ফুল স্ব-পরাগায়িত ফুল। কোন কারনে, পরাগ রেণূ অপরিপক্ব বা অপুষ্ট হলে, পরাগায়ন নাও হতে পারে এবং সেক্ষেত্রে ফল হবে না, ফুুুল ঝরে যায়।এক্ষেত্রে, একই রাতে/একই সময়ে প্রস্ফুটিত ফুল হতে, পরাগরেণু  সংগ্রহ করে স্ত্রী ফুলের গর্ভমুন্ডে লাগিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ, কৃত্রিম পরাগায়ন/হাত পরাগায়ন করে ফল ধরানো সম্ভব। এছাড়া অতিবৃৃষ্টি বা অতিরিক্ত সেচ এর কারনেও ফুুুল ঝরে পরে।

উত্তর সমূহ

  1. কল্পনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, পটিয়া, চট্টগ্রাম

    প্রতিকার :১. আক্রান্ত গাছ তুলে নষ্ট বা পুড়ে ফেলা। ২. পানি নিস্কাষণের ভাল ব্যবস্থা করা। ৩. অধিক আক্রমণের ক্ষেত্রে রোভরাল ২ গ্রাম/ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে মাটিসহ গাছ ভিজিয়ে স্প্রে করুন।