Coppicing is a traditional method of woodland management which exploits the capacity of many species of trees to put out new shoots from their stump or roots if cut down. In a coppiced wood, which is called a copse, young tree stems are repeatedly cut down to near ground level, known as a stool.
খুলনা বিভাগে চুইঝাল এত জনপ্রিয় যে একে খুলনার কৃষিপণ্য হিসেবে ব্র্যান্ডিং করাই যায়। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজারে আব্বাসের হোটেল চুইঝাল দিয়ে রান্না করা খাসির মাংসের জন্য বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। চুইঝাল-মাংস খুলনার জিরো পয়েন্ট, শিববাড়ি ছাড়িয়ে এখন ঢাকায়ও প্রসার লাভ করেছে।দিন কয়েক আগে গিয়েছিলাম যশোরের মনিরামপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে। চুইঝালগাছের খোঁজ করতেই সঙ্গে থাকা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা হীরামন সরকার জানালেন, শত শত গাছ দেখতে পাবেন, যদি পাশের চুইঝালের গ্রামে যান। সেখানে প্রায় সব বাড়িতে চুইঝালের গাছ লাগানোর প্রচলন আছে।ঘুঘুদহ গ্রামের বারুইপাড়ায় গিয়ে হাজির হলাম আমরা। প্রায় ৫০ ঘর বারুই (পানচাষি) থাকে সেখানে। একটি বাড়িতে ঢুকে দেখলাম, সুপারিগাছ বেয়ে একটা নবীন চুইঝালের গাছ লতিয়ে উঠছে। সকালের সোনারোদে কচি সবুজ পাতাগুলো চকচক করছে। একটা আমগাছে আরেকটু বয়স্ক লতা। লতার কাণ্ড খসখসে ধূসর বাদামি হতে শুরু করেছে। লতার গিঁটগুলো থেকে শিকড় বেরিয়েছে। বাড়ির কর্তা বিশ্বনাথ দাস আরও বয়স্ক গাছ দেখাতে তাঁর পানের বরজে নিয়ে গেলেন। যেতে যেতে বললেন, ‘আমগাছে যে চুইগাছটা দেখেছেন, সেখানে একটা বয়স্ক গাছ ছিল। সাত হাজার টাকায় বেচে দিয়েছি। চার-পাঁচ বছরের পুরোনো গাছ ছিল। সেখানে গত বছর দুটো গাছ লাগিয়েছি।’বিশ্বনাথের ২৪ শতক জমির পানের বরজে ২০-২৫টি চুইঝালের গাছ আছে। দুই বছরের পুরোনো একটা গাছ ব্যাপারীরা দেড় হাজার টাকা বলে গেছেন। বিক্রি করেননি। আর দুই বছর রাখতে পারলে দাম আট হাজার টাকা উঠতে পারে। চুইগাছ যত মোটা হবে, দামও তত বেশি হবে।বিশ্বনাথ দাসের অভিজ্ঞতা হলো, শজনেগাছে চুইঝালের গাছ খুব ভালো হয়। ঝাল বেশি হয়, গাছের বৃদ্ধিও হয় দ্রুত। সুপারি, মেহগনি, আম, শিরীষ, নারকেলগাছকে অবলম্বন করেও চুইঝালগাছ বাড়তে পারে।চুইঝালগাছ দেখতে পানের লতার মতো। পাতা কিছুটা লম্বা ও পুরু। পাতায় ঝাল নেই। এই কাণ্ড বা লতা কেটে টুকরো টুকরো করে মাছ-মাংস রান্নায় ব্যবহার করা হয়। রান্নার পর গলে যাওয়া সেসব টুকরো চুষে বা চিবিয়ে খাওয়া হয়। খুব ঝাল হলেও এর একটা অন্য রকম স্বাদ ও ঘ্রাণ আছে।চুইঝালের উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম piper chaba.পরিবার পিপারেসি। পান ও চুইঝাল একই পরিবারের দুই সহোদর। উঁচু জায়গায় চুইঝালগাছ ভালো হয়, গোড়ায় পানি জমলে গাছ পচে যায়। যশোর, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরায় এর চাষ বেশি দেখা যায়। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী ও রাজীবপুর উপজেলায়ও চুইঝালগাছের চাষ দেখেছি।গাছে ফুল-ফল হয়। বীজ থেকে চারাও হয়। তবে শিকড়সহ গিঁট কেটে লাগালে সহজে চারা হয়। সম্ভাবনাময় এ মসলা গাছ নিয়ে আরও গবেষণা দরকার।
The pomato (or tomtato, ketchup and chips) is a grafted plant that is produced by grafting together a tomato plant and a potato plant, both of which are members of the Solanaceae (nightshade) family. Cherry tomatoes grow on the vine, while white potatoes grow in the soil from the same plant.[1]Contents
1Background
2Benefits
3Commercial products
4References
Background[edit]The concept of grafting related potatoes and tomatoes so that both are produced on the same plant was originally developed in 1930 by Oscar Soderholm in Worcester, MA as the "tomapotato"[2], and later in 1977 at the Max Planck Institute for Developmental Biology in Tübingen, Germany, and although healthy, the plant produced neither potatoes nor tomatoes.[3] The Max Planck Institute for Plant Breeding Research in Cologne produced a plant with fruit in 1994.[3]As with all grafts, this plant will not occur in nature and cannot be grown from seed, because the two parts of the plant remain genetically separate, and only rely on each other for nourishment and growth. Like most standard types of plant grafting, a small incision is made in the stem of both plants and they are strapped together. Once the cuts have healed and the plants are joined, the leafy top of the potato plant can be cut away and the roots of the tomato can be removed, leaving the leaves of the tomato plant to nourish the roots of the potato plant.[4] The rootstock (potato) acts as a stable and healthy root system and the scions (tomato) are chosen for their fruit, flowers or leaves. The tomatoes should be ready to harvest after about 12 weeks during the summer months, the potatoes should be ready after the tomato leaves begin to die back, normally in early autumn.[5] Grafting in this way can be used to produce many different related crops from the same plant, for example the growing popularity of 'Fruit salad' trees, which is a single tree that produces multiple types of citrus fruits, or a tree with a variety of fruits with stones (peach, plum etc.).[6]Benefits[edit]Pomato plants have been seen as a new technology to make food production more efficient, as they maximize the amount of crops that can be produced on a piece of land or in a small urban environment like a balcony.[7] This has significant impacts on developing countries like Kenya, where farmers can save on space, time and labor without affecting the quality of their produce by growing pomato plants.[8] In addition, grafting can improve resistance to bacteria, viruses and fungi, attract a more diverse group of pollinators and provide a sturdy trunk for delicate ornamental plants.[6]Commercial products[edit]Grafted pomato plants were launched in the United Kingdom in September 2013 by horticultural mail order company Thompson & Morgan, who sold pre-grafted plants branded as the "TomTato". The Incredible Edible nursery in New Zealand announced a "DoubleUP Potato Tom" in the same month.[9] Thompson & Morgan claim that this is the first time the plant has been produced commercially, and director Paul Hansord describes originating the tomtato idea himself 15 years ago in the US, when visiting a garden where someone had planted a potato under a tomato as a joke.[10]Grafting is a difficult process because the tomato and the potato stems have to be the same thickness, and Thompson & Morgan trialed the hybrid for several years before selling it. Production and grafting of tomtatos begins in a specialist laboratory in the Netherlands, before being shipped back to the UK and grown in greenhouses until they are ready to be sold.[11]
ড্রাগন ফল খরা ও জলাবর্ধতা সয্য করতে পারে না। তাই শুস্ক মৌশুমে ১০-১৫ দিন পর পর সেচ দিতে হবে।এছাড়া ফলন্ত গাছে ৩ বার অর্থাৎ ফুল ফোটা অবস্থায় একবার, ফল মটর দানা অবস্থায় একবার এবং ১৫ দিন পর আরেকবার সেচ দিতে হবে।
চুইঝালে আছে অসাধারণ ঔষধিগুণ। চুইঝাল-১. গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধান করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;২. খাবারের রুচি বাড়াতে এবং ক্ষুধামন্দা দূর করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে;৩. পাকস্থলী ও অন্ত্রের প্রদাহ সারাতে চুইঝাল অনেক উপকারী;৪. স্নায়ুবিক উত্তেজনা ও মানসিক অস্থিরতা প্রশমন করে;৫. ঘুমের ওষুধ হিসেবে কাজ করে এবং শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে এবং শরীরের ব্যথা সারায়;৬. সদ্য প্রসূতি মায়েদের শরীরের ব্যথা দ্রুত কমাতে ম্যাজিকের মতো সাহায্য করে;৭. কাশি, কফ, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া ও রক্তস্বল্পতা দূর করে;৮. মাত্র এক ইঞ্চি পরিমাণ চুই লতার সাথে আদা পিষে খেলে সর্দি সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়;৯. আরও বহুবিদ ভেষজগুণ সম্পন্ন ফসল চুইঝাল।
সার্চ করুন
Lucky Bamboo নামে পার্বত্য অঞ্চলে বাঁশের কোন জাত নেই। পাহাড়ে মুলি বাঁশ সহ অনেক জাতের বাঁশ পাওয়া যায়। তবে Lucky Bambo র নাম শুনি নাই। পিকচার দিবেন।