আমের মাছি পোকাএ পোকা ফল পরিপক্ক হওয়ার সময় অভিপজিটর ঢুকিয়ে তাতে ডিম পারে। ।এ ডিম ফুটে কীড়া বের হয়ে ফলের মাংসল অংশ খেতে থাকে এবং ফল ভেতরে পঁচে যায় । এর প্রতিকার হল:১. ফল ব্যাগিং করা বা পলিথিন দিয়ে প্যাচানো২. নষ্ট ফল বাগান থেকে অপসারণ করা। ৩. বিষটোপ ব্যবহার করা ( ১০০ গ্রাম পাকা আমের রস + ৫ গ্রাম ভিটাব্রিল + ১০০ মিলি পানি মিশিয়ে বিষটোপ তৈরি করতে হবে।) ৪. বেইট ট্র্যাপ স্থাপন করা ও ফেরোমন ফাদ ( যেমন: ব্যাকট্রো-ডি ৮০ টি লিউর/ হেক্টর হারে) ব্যবহার করা। ৫. ফেনিট্রথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: সুমিথিয়ন ২.৪ মিলি/ লি হারে বা টাফগার ২ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।
কমিউনিটি বীজ উৎপাদন বলতে বুঝায়কমিউনিটি বীজতলা। ধানের চারা উৎপাদনের খরচ কমাচ্ছে কমিউনিটি বীজতলা। এরই মধ্যে এ ধরনের যৌথ উদ্যোগের বীজতলা থেকে সুফল পেতে শুরু করেছেন বগুড়ার চাষিরা। কৃষি বিভাগ বলছে, এই পদ্ধতি ব্যবহার ধান উৎপাদনে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত খরচ কমাতে পারে কৃষকের।
বি মৌসুমের একটি প্রধান সবজি। দেশের প্রায় সব অঞ্চলেই বাঁধাকপির চাষ হয়। বাঁধাকপি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি। এদেশে উৎপাদিত বাঁধাকপির প্রায় সব জাতই বিদেশী ও হাইব্রিড। সব জাতের বীজ এদেশে উৎপাদন করা যায়না। তবে এদেশে বীজ উৎপাদন করা যায় বারি উদ্ভাবিত এমন জাতও আছে। লাগানোর সময়বাঁধাকপি শীতকালেই ভাল হয়। শীত মৌসুমে আগাম ও নাবী করেও চাষ করা যায়। তবে সমপ্রতি গ্রীষ্ম ও বর্ষকালেও বাঁধাকপি উৎপাদিত হচ্ছে। মৌসুমভেদে বাঁধাকপির বীজ বপনের সময় নিচে দেয়া হল-সময় বীজ বপনের সময় চারা রোপণের সময় আগাম শ্রাবণ-ভাদ্র ভাদ্র-আশ্বিন মধ্যম আশ্বিন-কার্তিক কার্তিক-আগ্রহায়ণ নাবি অগ্রহায়ণ-মধ্য পৌষ পৌষ-মধ্য মাঘ বীজের পরিমাণজাত ভেদে প্রতি শতকে ২-৩ গ্রাম, হেক্টর প্রতি ৫০০-৭০০ গ্রাম।
December is litchi time and there’s no better place to get this summer-time favourite than direct from The Litchi Orchard! We only pick our litchis as and when they ripen, to ensure that they are at their juiciest and sweetest! Due to the difficulty of harvesting litchis, we unfortunately do not offer ‘pick-your-own’. Instead we do the picking and packaging, and then sell them direct to our customers, fresh from the farm. Litchi season traditionally kicks off in the December holiday period and runs for a few short weeks into January. During this time we sell our ‘famously-fresh’ litchis on-site, direct to the public. Please note that the start, end and duration of the season can vary tremendously from year to year.
এক ধরণের ছত্রাকের আক্রমনের কারণে এ রোগ হয়।ক্ষতিরনমুনা: গাছের পাতা, কান্ড, মুকুল ও পরে ধুসর বাদামি রঙের দাগ পড়ে। এ রোগে আক্রান- মুকুল ঝরে যায়, আমের গায়ে কালচে দাগ পড়ে এবং আম পচে যায়।প্রতিকার: আমের মৌসুম শেষে গাছের মরা ডালপালা কেটে পুড়ে ফেলতে হয়। কাটা অংশে বোঁর্দো মিশ্রণ লাগাতে হয়। গাছে মুকুল আসার পর কিন' ফুল ফোটার আগে ডাইথেন এম-৪৫ বা টিল্ট-২৫০ ইসি প্রয়োগ করা দরকার।
আমের মাছি পোকাএ পোকা ফল পরিপক্ক হওয়ার সময় অভিপজিটর ঢুকিয়ে তাতে ডিম পারে। ।এ ডিম ফুটে কীড়া বের হয়ে ফলের মাংসল অংশ খেতে থাকে এবং ফল ভেতরে পঁচে যায় । এর প্রতিকার হল:১. ফল ব্যাগিং করা বা পলিথিন দিয়ে প্যাচানো২. নষ্ট ফল বাগান থেকে অপসারণ করা। ৩. বিষটোপ ব্যবহার করা ( ১০০ গ্রাম পাকা আমের রস + ৫ গ্রাম ভিটাব্রিল + ১০০ মিলি পানি মিশিয়ে বিষটোপ তৈরি করতে হবে।) ৪. বেইট ট্র্যাপ স্থাপন করা ও ফেরোমন ফাদ ( যেমন: ব্যাকট্রো-ডি ৮০ টি লিউর/ হেক্টর হারে) ব্যবহার করা। ৫. ফেনিট্রথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: সুমিথিয়ন ২.৪ মিলি/ লি হারে বা টাফগার ২ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।