Once a systemic is applied to soil, different factors influence how
quickly it will move throughout the plant. In ideal conditions, expect
the insecticide to be distributed in 7-14 days and up to one month for
larger trees.
টমেটো প্রক্রিয়াজাত করে সংরক্ষণ করা যায়। এছাড়া মৌসুমের কিছুটা আগে ও কিছুটা পরে চাষ করার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে।বালু দিয়ে সংরক্ষণ:ঘরের
ভিতর বাতাস চলাচল করে এমন মাটির ফ্লোরে শুকনা বালির মধ্যে স্তরে স্তরে
টমেটো সাজিয়ে রাখতে হবে। বালিতে কোন ইটের টুকরা না খাকে সেদিকে লক্ষ্যে
রাখতে হবে। কোন ক্ষত হয় এমন কিছু বালিতে থাকা যাবে না।
দীর্ঘ খরা হলে বা শুষ্ক ও গরম হাওয়ার ফলে শারীরবৃত্তীয় কারণে অথবা মাটিতে
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলেও ফল ফেটে যেতে পারে । এর ব্যবস্থাপনা হল: ১. খরা মৌসুমে নিয়মিত সেচ দেওয়া ২. গুটি বাধার পরপরই ম্যাগনল ০.৫ মি.লি/ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ৩. বর্ষার আগে ও পরে বছরে দুইবার গাছের বয়স অনুযায়ী সুষম সার প্রয়োগ করা। ৪. প্রতি বছর গাছ প্রতি বয়স অনুযায়ী পরিমিত হারে ডলোচুন প্রয়োগ করা। ৫. পর্যাপ্ত জৈব সার প্রয়োগ করা।
কালো পট্রি রোগের লক্ষণ প্রায় কান্ড পচা রোগের মতই। তবে এতে কান্ডে কাল
রং এর বেষ্টনীর মত দাগ পড়ে। আক্রান্ত স্থানে ঘষলে হাতে কালো গুড়ার মত দাগ
লাগে। সাধারণতঃ গাছের মাঝামাঝি বয়স থেকে রোগ বেশী দেখা দেয়। এ রোগে গাছ
ভেঙ্গে পড়ে না তবে গোটা গাছটি শুকিয়ে মরে যায়, ফলে আঁশ নিম্নমানের হয় ও ফলন
কম হয়। সাধারণত তোষা পাটে এ রোগের প্রকোপ বেশী দেখা যায়। খরার সময় এ রোগের
প্রাদুর্ভাব বেশী হয়। সাধারণত জুন মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্তে এ রোগের
প্রকোপ দেখা যায়।
প্রতিকার:
১. এ রোগের প্রতিকারের জন্য জমি পরিষ্কার পরিছন্ন এবং আগাছা ও আর্বজনামুক্ত রাখতে হবে।
২. শুরুর দিকে আক্রান্ত গাছগুলোকে তুলে দূরে মাটিতে পুতে ফেলে কিংবা পুড়ে ফেলে এ রোগ দমন করা যায়।
৩. মেনকোজেন গ্রুপের ছত্রাক নাশকযেমন: ডাইথেন এম-৪৫ প্রতি ১০ লিটার
পানিতে ২০ গ্রাম মিশিয়ে গাছের গোড়ায় পর পর দু’দিন প্রয়োগ করলে রোগের
ব্যাপকতা কমে যায়।
পরবর্তীতে যা যা করবেন না:
১. ক্ষেতের আশ পাশ অপরিচ্ছন্ন রাখবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন:
০. বীজ বপনের আগে বীজ শোধন করে নিতে হবে। বীজ শোধনের জন্য ভিটাভেক্স ২০০
(০.৪%)/প্রোভেক্স-২০০ (০.৪%) এর ব্যবহারে যথেষ্ট সুফল দেয়। পাটের প্রধান
ছত্রাকজনিত রোগগুলো বীজ ও মাটিবাহী। বপনের আগে বীজ শোধনের ফলে রোগের প্রকোপ
অনেক কমে যায়। শোধন করা সম্ভব না হলে বপনের আগে বীজ রোদে ভালভাবে শুকাতে
হবে।
১. পাটের জমির পানি নিস্কাসনের ব্যবস্থা রাখুন
২.আক্রান্ত জমিতে ২-৩ বছর তোষা পাটের আবাদ না করে দেশী পাটের আবাদ করা যেতে পারে।
৩. পাট কাটার পর গাছের গোড়া, শিকড় ও অন্যান্য পরিত্যাক্ত অংশ সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
৪. নীরোগ পাট গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হবে। গাছের ৭০% ফল পাকলেই বীজ
কেটে ফেলা উচিত। দেরী করলে ছত্রাক সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
শসা সারা বছর হলেও ২৫-৩০ সেঃ গড় তাপমাত্রায় শসা সবচেয়ে ভালো জন্মে। অধিক
তাপমাত্রা, দীর্ঘ দিবস ও প্রখর রোদে বেশি পুরুষ ফুল উৎপন্ন হয়। বিপরীত
অবস্থায় স্ত্রী ফুল আগাম আসে ও বাশি স্ত্রী ফুল ফোটে।
ফল ঝরে যাওয়ার কারণ আসলে অনেকগুলো। আর একেক ফলগাছের জন্য সমস্যা একেক রকম।
ফল ঝরার সাধারণ কারণগুলো হলো- উন্নত জাত না লাগানো; সুষম মাত্রার সার
ব্যবহারে অনীহা; রোগবালাই এর আক্রমণ প্রতিরোধ ও প্রতিকারের ব্যবস্থা গ্রহণে
অলসতা; সঠিক সময় ও মাত্রায় সেচ না দেওয়া; পুরাতন ডালপালা না কাটা তথা
গাছের পরিচর্যার অভাব; সুষম পরাগায়নের ব্যবস্থা না নেওয়া; বোরন সার ও পটাশ
সারের প্রয়োগ না করা; হরমোনের তারতম্য বিষয়ে খেয়াল না রাখা; জিংক সারের কম
ব্যবহার এসব।
প্রতিকার ব্যবস্থা
পরিচর্যা
জমি আগাছামুক্ত করতে হবে।
যান্ত্রিক
আক্রান্ত গাছের অংশ ও ফল জমি থেকে তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
জলনিকাশী সুব্যবস্থা থাকা জরুরী।
মাচায় চাষ করলে এই রোগের প্রকোপ কমে।
জৈবিক
৫ গ্রাম ট্রাইকোডার্মা ভিরিডি বা ১০ গ্রাম সিউডোমোনাস ফ্লুওরেসেন্স প্রতি লিটার জলের দ্রবনে
৫-১০ মিনিট ভিজিয়ে লতা শোধন করা যেতে পারে।
রাসায়নিক
কপার অক্সি-ক্লোরাইড ৫০ % ডব্লু. পি. @ ৪ গ্রাম/লিটার বা
মেটাল্যাক্সিল ৩৫% ডব্লু.এস @ ১ গ্রাম/২ লিটার বা
কপার হাইড্রক্সাইড ৭৭ % ডব্লু. পি @ ২ গ্রাম/ লিটার জলে গুলে স্প্রে করার সুপারিশ করা যেতে পারে।
প্রতি লিটার দ্রবনে ১ মিলি হারে স্টীকার মেশালে ওষুধের কার্যকারিতা বাড়ে।
রোগের নাম : মরিচের গোড়া পচা রোগ
রোগের কারণ : ছত্রাক
ক্ষতির ধরণ : আক্রান্ত গাছ হলুদ রঙ ধারণ করে, গাছের গোড়ার পচন লাগে, শিকড় নষ্ট হয়ে যায়। পরে গাছ ঢলে পরে শুকিয়ে যায়।
ফসলের যে পর্যায়ে আক্রমণ করে : বাড়ন্ত পর্যায় , চারা
ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : কান্ডের গোঁড়ায়
ব্যবস্থাপনা : রোগের
আক্রমণ বেশি হলে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন-এমকোজিম ২০ গ্রাম)
প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে ১২-১৫ দিন পর পর ২-৩ বার
ভালভাবে স্প্রে করতে হবে। ছত্রাকনাশক স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে
হবে।
রোগের নাম : কাণ্ড পচা/গোড়া পচা (Stem rot/Collar rot/Foot rot)
রোগের কারণ : স্ক্লেরোসিয়াম রফসি (Sclerotium rolfsii) নামক ছত্রাক।
রোগের বিস্তার : ছত্রাকগুলো প্রধানত মাটি বাহিত এবং অন্যান্য শস্য আক্রমণ
করে। মাটিতে জৈব সার বেশি ও খড়কুটা থাকলে এবং পানি সেচের মাধ্যমে আক্রান্ত
ফসলের জমি হতে সুস্থ ফসলের মাঠে বিস্তার লাভ করে।
রোগের লক্ষণ :
গাছের যে কোনো বয়সে এ রোগ হতে পারে।
গ্রীষ্মকালে মাটির ওপর শায়িত লতায় এ রোগ হয়। গাছের গোড়ায় আক্রমণ করে। গোড়ায়
লক্ষ করলে দেখা যাবে মাটির কাছের একটি বা দুটি পর্ব মধ্য কালো বর্ণ ধারণ
করেছে। উপরে লতার পাতা হলুদ হয়ে যায় ও ঝড়ে পড়ে। মাটি সংলগ্ন লতার ওপর সাদা
সুতার মতো ছত্রাক মাইসেলিয়া দেখা যায়। পরে হালকা বাদামি থেকে বাদামি সরিষার
ন্যায় এক প্রকার অসংখ্য দানার মতো স্কে¬রোাসিয়া দেখা যায়। মাটি সংলগ্ন
ডাঁটা পচে যায় এবং গাছ ঢলে পড়ে মরে যায়।
রোগের প্রতিকার :
রোগাক্রান্ত লতা-পাতা বরজ থেকে তুলে পুড়ে ফেলতে হবে।
রোগ প্রতিরোধী পানের জাত ব্যবহার করতে হবে। গভীর ভাবে জমি চাষ দিয়ে রোদ্রে
ভালো করে শুকিয়ে নিতে হবে। নতুন বরজ তৈরির ক্ষেত্রে সুস্থ সবল রোগমুক্ত
পানের লতা সংগ্রহ করতে হবে।
পানের বরজ সবসময় আগাছা মুক্ত ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
ট্রাইকোডারমা কম্পোস্ট সার প্রতি গাছে ৫ গ্রাম হারে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
লতা রোপণের পূর্বে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে প্রোভেক্স বা
ব্যভিস্টিন দ্বারা লতা শোধন করে নিতে হবে। বরজে রোগ দেখা দিলে প্রোভেক্স বা
ব্যভিস্টিন প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় মাটিতে
স্প্রে করতে হবে।
Once a systemic is applied to soil, different factors influence how quickly it will move throughout the plant. In ideal conditions, expect the insecticide to be distributed in 7-14 days and up to one month for larger trees.