ঢলে পড়া (Wilt)
প্রতিকারঃ এ রোগের কোন প্রতিকার নেই। তবে নিম্নলিখিত ব্যবস্থাগুলো নেয়া হলে এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে।
রোগের প্রাথমিক অবস্থায় বর্দ্দোমিক্সার অথবা কুপ্রাভিট/কপার
অক্সিক্লোরাইড প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে
পারে।
বাগনের মাটির অম্লত্ব কমানোর জন্য জমিতে ডুলোচুন প্রয়োগ করতে হবে (২৫০-৫০০ গ্রাম/গাছ)।
কলা চাষ :
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে যেসব জাতের আবাদ হচ্ছে তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য জাতগুলো
হচ্ছে বারিকলা-১ ও বারিকলা-২ (আনাজিকলা), অমৃতসাগর, সবরি, চম্পা, কবরি,
মেহেরসাগর, বীচিকলা অন্যতম।
মাটি :
পর্যাপ্ত রোদযুক্ত ও পানি নিকাশের সুবিধাযুক্ত উঁচু জমি কলা চাষের জন্য
উপযুক্ত। উর্বর দো-আঁশ মাটি কলা চাষের জন্য উত্তম। চাষ ও মই দিয়ে জমি সমতল ও
আগাছামুক্ত করে নিতে হবে।
চারা রোপণ :
কলার চারা বছরে ৩ সময়ে রোপণ করা যায়। ১ম রোপণ কাল : আশ্বিন-কার্তিক সবচেয়ে
ভালো সময়। ২য় রোপণ কাল : মাঘ-ফাল্গুন ভালো সময়। ৩য় রোপণ কাল : চৈত্র-বৈশাখ
মোটামুটি ভালো সময়।
চারার দূরত্ব : সারি থেকে সারির দূরত্ব ২ মিটার এবং চারা থেকে চারার দূরত্ব ২ মিটার।
গর্ত তৈরি :
চারা রোপণের মাসখানেক আগেই গর্ত খনন করতে হবে। গর্তের আকার হবে ৬০ সেমি.
চওড়া ও ৬০ সেমি. গভীর। গর্ত তৈরি হয়ে গেলে গোবর ও টিএসপি সার মাটির সাথে
মিশিয়ে গর্ত ভরে রাখতে হবে।
চারা রোপণ :
রোপণের জন্য অসি তেউড় উত্তম। অসি তেউরের পাতা সরু, সুঁচালো এবং অনেকটা
তলোয়ারের মতো, গুড়ি বড় ও শক্তিশালী এবং কা- ক্রমশ গোড়া থেকে ওপরের দিকে সরু
হয়। তিন মাস বয়স্ক সুস্থ সবল তেউড় রোগমুক্ত গাছ থেকে সংগ্রহ করতে হয়।
সার ও সার প্রয়োগ পদ্ধতি
অর্ধেক গোবর
জমি তৈরির সময় এবং অবশিষ্ট অর্ধেক গর্তে দিতে হবে। অর্ধেক টিএসপি একই সঙ্গে
গর্তে প্রয়োগ করতে হবে। রোপণের দেড় থেকে দুই মাস পর ৪ ভাগের ১ ভাগ ইউরিয়া,
অর্ধেক এমপি ও বাকি টিএসপি জমিতে ছিটিয়ে ভালোভাবে কুপিয়ে মাটির সঙ্গে
মিশিয়ে দিতে হবে। এর দুই থেকে আড়াই মাস পর গাছ প্রতি বাকি অর্ধেক এমপি ও
অর্ধেক ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হবে। মোচা বের হওয়ার সময় অবশিষ্ট ৪ ভাগের ১ ভাগ
ইউরিয়া জমিতে ছিটিয়ে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।
কলা গাছের পরিচর্যা :
চারা রোপণের সময় মাটিতে পর্যাপ্ত রস না থাকলে তখনই সেচ দেয়া উচিত। এছাড়া
শুকনো মৌসুমে ১৫-২০ দিন পর পর সেচ দেয়া দরকার। বর্ষার সময় কলা বাগানে যাতে
পানি জমতে না পারে তার জন্য নালা থাকা আব্যশক। মোচা আসার পর গাছপ্রতি মাত্র
একটি তেউড় বাড়তে দেয়া ভালো।
রোগ ও প্রতিকার : কলা গাছের প্রধানতম রোগগুলো হচ্ছে পানামা, বানচিটপ ভাইরাস, সিগাটোকা ও কলার দাগ রোগ।
পানামা রোগ প্রতিকারের জন্য আক্রান্ত গাছ গোড়াসহ উঠিয়ে পুড়ে ফেলতে হবে। আক্রান্ত গাছের তেউড় হিসেবে চারা ব্যবহার করা যাবে না।
বানচিটপ
ভাইরাস রোগ প্রতিকারের জন্য আক্রান্ত গাছ গোড়াসহ উঠিয়ে পুড়ে ফেলতে হবে। গাছ
উঠানো আগে জীবাণু বহনকারী ‘জাব পোকা’ ও ‘থ্রিপস’ কীটনাশক ওষুধ দ্বারা দমন
করতে হবে। সুস্থ গাছেও কীটনাশক ওষুধ স্প্রে করতে হবে।
সিগাটোকা রোগ
আক্রান্ত গাছের পাতা পুড়ে ফলতে হবে। প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলি লিটার
টিল্ট ২৫০ ইসি ১ গ্রাম ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে ১৫ দিন পর পর গাছে ছিটাতে হবে।
বিটল পোকার
আক্রমণে কলার গায়ে বসন্ত রোগের দাগের মতো দাগ হতে দেখলে কলার মোচা বের
হওয়ার সময় ছিদ্রবিশিষ্ট পলিথিন ব্যাগ দিয়ে মোড়ে দিতে হবে। এছাড়াও অনুমোদিত
কীটনাশক স্প্রে করে এ পোকা দমন করা যায়। যে কোনো ধরনের রোগের প্রতিকারের
জন্য রোগ আক্রান্ত মাঠে বার বার কলা চাষ করা যাবে না।
ফসল সংগ্রহ : কলার চারা রোপণের ১১-১৫ মাসের মধ্যেই সাধারণত সব জাতের কলা পাকার উপযুক্ত হয়। প্রতি হেক্টরে ১২-১৫ টন কলার ফলন পাওয়া যাবে
রথম ধাপ : শীত শুরু হওয়ার আগে আশ্বিন-কার্তিক (মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য
নভেম্বর) মাসে আক্রান্ত নারিকেল গাছের বিকৃত ২ থেকে ৬ মাস বয়সের সব নারিকেল
কেটে গাছতলাতেই আগুনে পুড়িয়ে মাটির নিচে পুঁতে রাখতে হবে যাতে সেসব
অবর্জনা অন্য গাছে মাকড় ছড়াতে না পারে।দ্বিতীয় ধাপ : আশ্বিন-কার্তিক (মধ্য
অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর) মাসে গাছের মাথা পরিষ্কার করার পর কাঁদি সংলগ্ন
জায়গাতে ১.৫-২.০ মিলিলিটার হারে মাকড়নাশক ওমাইট/সুমাইট/ রনভিট/ডেনিটল/
ভার্টিমেট অনুমোদিত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে। এ সাথে আশপাশে কম বয়সি গাছের
কচিপাতায় একইভাবে মাকড়নাশক স্প্রে করতে হবে।তৃতীয় ধাপ : ফাল্গুন-চৈত্র
(মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে মধ্য মার্চ) মাসে প্রথমবার মাকড়নাশক প্রয়োগের পর
গাছে নতুন ফুল আসলে তাতে ফল ধরবে, ফলের বয়স ২ মাসে মুষ্টির আকার হলে একই
মাত্রায় দ্বিতীয়বার মাকড়নাশক প্রয়োগ করতে হবে।চতুর্থ ধাপ : তৃতীয়বার
চৈত্র-বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য মে) মাসের পর স্প্রে করার আগে কাটার
মতো ডাব ও নারিকেল সংগ্রহের পর আগের মতো একই মাত্রায় মাকড়নাশক স্প্রে করতে
হবে।পঞ্চম ধাপ : চতুর্থ ধাপের মতো জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় (মধ্য মে থেকে মধ্য জুন)
মাসে পাশের ছোট গাছসহ নির্দিষ্ট গাছগুলোতে শেষবারের মতো মাকড়নাশক স্প্রে
করতে হবে। এভাবে ৫টি ধাপে মাকড় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে।এছাড়াও গাছের ডগায় স্প্রে করে একে পুরোপুরি দমন
করা যায় না তাই একটি পলিথিনের ব্যাগে ওমাইট নিউরন নামক মাকড় নাশক সমপরিমান
পানিতে মিশিয়ে তাতে আক্রান্ত গাছের ৪-৫ টি অক্ষত শিকড় চুবিয়ে রাখতে হবে। ১৫ দিন পর পর মিশ্রণটি পরিবর্তন করে নতুন মিশ্রণ দিতে হবে। এভাবে ২-৩
বার প্রয়োগ করতে হবে।
লিফ মাইনার (Leaf miner) : লিফ মাইনার মাল্টার অন্যতম একটি মারাত্বক পোকা।
সাধারণত গ্রীষ্ম ও শরৎকালে গাছে নতুন পাতা গজালে এ পোকার আক্রমণ লক্ষ্য করা
যায়। এ পোকার কীড়াগুলো পাতার উপত্বকের ঠিক নীচের সবুজ অংশ খেয়ে আকা-বাঁকা
সুড়ঙ্গের মত সৃষ্টি করে। পরবর্তী কালে গাছের পাতার কিনারার দিক মুড়ে
পুত্তলীতে পরিণত হয়। আক্রমণের মাত্রা তীব্র হলে গাছের পাতা কুঁকড়ে যায় ও
বিবর্ণ হয়ে শুকিয়ে ঝরে পড়ে। আক্রান্ত পাতায় ক্যাঙ্কার রোগ হয়। গাছ দুর্বল
হয়ে যায় ও গাছের বৃদ্ধি ব্যহত হয়। শ্রাবণ-কার্তিক মাসে এ পোকার আক্রমণের
তীব্রতা বৃদ্ধি পায়।
ফলের মাছি পোকা (Fruit fly) : পূর্নাঙ্গ পোকা সাধারণত আধা পাকা ফলের
ভিতরে ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে কীড়া বের হয়ে ফলের শাঁস খেতে থাকে। পরবর্তী সময়ে
আক্রান্ত ফলে ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া জন্মে ও আক্রান্ত ফল পঁচে ঝরে পড়ে। এ
পোকার আক্রমণে কৃষক খুব ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
দমন ব্যবস্থা: লিফ
মাইনার (Leaf miner)
প্রতিকারঃপরিচ্ছন্ন চাষাবাদ করতে হবে।প্রাথমিক অবস্থায় লার্ভাসহ আক্রামত্ম
পাতা সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।আঁঠালো হলুদ ফাঁদ ব্যবহার করা। হলুদ
রঙ্গের বয়ামের বাইরের অংশে পোড়া মবিলের প্রলেপ দিয়ে এ ফাঁদ তৈরি করা হয়।
কচি পাতায় এডমায়ার২০০ এসএল ০.২৫ মি.লি.বা কিনালাক্স২৫ ইসি ২ মি.লি. প্রতি
লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০-১৫ দিন পর পর ৩-৪ বার গাছে স্প্রে করতে হবে।
ফলের মাছি পোকা (Fruit fly)
প্রতিকারঃ আক্রান্ত ফল সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে বা মাটির গভীরে পুতে
ফেলতে হবে।ফল পরিপক্ক হওয়ার সাথে সাথে ফল সংগ্রহ করে ফেলতে হবে।ফেরোমন ফাঁদ দ্বারা পূর্ণাঙ্গ পুরুষ পোকা মারা যেতে পারে। আগস্ট মাস থেকে
ফল সংগ্রহের পূর্ব পর্যন্ত বাগানে ১০ মিটার অন্তর এ ফাঁদ ব্যবহার করতে হবে।
রোগের নাম : লক্ষীর গু
রোগের স্থানীয় নাম : ভূয়াঝুল
রোগের কারণ : ছত্রাক
ক্ষতির ধরণ : ছত্রাক ধানে
চাল হওয়ার শুরুতেই আক্রমণ করে এবং বাড়ন্ত চালকে নষ্ট করে বড় গুটিকা সৃষ্টি
করে। গুটিকার ভেতরের অংশ হলদে কমলা রং এবং বহিরাবরণ সবুজ অথবা কাল হয়। কচি
গুটিকাগুলো ১ সেমি এবং পরিপক্ক অবস্থায় আরও বড় আকারের হতে পারে। সাধারণত
কোন শীষে কয়েকটা ধানের বেশী আক্রমণ হতে দেখা যায় না।
ফসলের যে পর্যায়ে আক্রমণ করে : শীষ অবস্থা
ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে : পাতা , কচি পাতা
ব্যবস্থাপনা :
আক্রমনের
শুরুতেই কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন-এইমকোজিম ২০ গ্রাম) প্রতি
১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে ১২-১৫ দিন পর পর ২-৩ বার ভালভাবে
স্প্রে করতে হবে।
গাছের গোড়ায় ফেব্রুয়ারিতে একবার, মে মাসে আরেকবার এবং আগষ্ট মাসে আরেক বার সার দিলে লিচুর ফুল ও ফল ধারণক্ষমতা বাড়ে।
হরমোন প্রয়োগঃ হরমোন প্রয়োগের ফলে ফুলঝরা বন্ধ হয়। সেচ দিলে ফল হয়
স্বাস্থ্যবান। স্বাদ হয় কাঙিক্ষত। লিচুর ভালো ফলন পাওয়ার কৌশলগুলো নিচে
দেওয়া হল:
গাছের গোড়ায় কোদাল দিয়ে কুপিয়ে সার ছিটিয়ে দিতে হবে। সার ছিটানোর
পরে সেচ দিলে সারের কার্যকারিতা বাড়ে। গাছের বয়স যত বেশি সারের পরিমান তত
বেশি হয় দুপুরে গাছের ছায়া যতটুকু স্থান দখল করে নেয় ঠিক ততটুকু জায়গা
কোদাল দিয়ে কুপিয়ে গাছের বয়স সাত থেকে দশ বছর হলে গাছ প্রতি পয়তাল্লিশ
কেজি গোবর, সাড়ে সাত শ’ গ্রাম ইউরিয়া, এমপি পাচঁ শ’ গ্রাম, টিএসপি সাত
শ’ গ্রাম ছিটিয়ে দিতে হবে।১. প্রতি বছর প্রতি গাছের গোড়ায় ক্যালসিয়াম সার (ডলোচুন – ৫০ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।
২. গুটি বাধার পর পরই প্লানোফিক্স বা মিরাকুলান ৪.৫ লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
৩. বোরিক এসিড প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে গাছে স্প্রে ও ফল ঝরা ও ফেটে যাওয়া রোধ করা যায়।ফলঝরা রোধে হরমোনঃ ফল ঝরা রোধ করতে নিয়মিত সেচ ও সঠিক মাত্রায় সার
দেওয়ার পরও হরমোনের অভাবে এলেও তা ঝরে যেতে পারে। ফুলঝরা বন্ধ করতে
প্লানোফিক্স নামের হরমোনেটির এক মিলি পাচঁ লিটার জলর সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে
করতে হবে দুই থেকে তিনবার।রোগ
কখনো কখনো পাউডারি মিলডিউ রোগের কারণে ফুলের গোছায় সাদা সাদা পাউডারের
মতো ছত্রাকের আবরণ পড়ে। এতে ফুল ও ফল ঝরে পড়ে। অ্যানথ্রকনোজ রোগে
মাঝেমধ্যে ফুল ও ফল বাদামি বর্ণের হয়ে ঝরে পড়ে। অ্যানথ্রকনোজ দমনে
ডায়থেন এম ৪৫ এবং পাউডারি মিলডিউ রোগ দমনের জন্য থিওভিট ওষুধের দুই গ্রাম
আলাদা করে দশ লিটার জলর সঙ্গে মিশিয়ে দশ দিন পরপর দুই থেকে তিনবার স্প্রে
করে দিতে হবে।
পোকা
খুব ছোট ও সাদা সাদা লিচুর মাইট বা মাকড় লিচুর ক্ষতি করে। এই মাকড়গুলো
পাতার নিচের সবুজ অংশ খেয়ে বাদামি রঙের ভেলভেট তৈরি করে। আক্রান্ত গাছের
পাতায় মেটাসিসটক্স দুই গ্রাম দশ লিটার জলর সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে করলেই
মাইটকে দমন করা যায়।
বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা- (স্ত্রী) কচি ফলে ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে কীড়াগুলো বের হয়ে ফলের শাস খায় এবং ফল পচে যায় ও অকালে ঝরে পড়ে।দমন: ১।ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার।২। বিষ টোপ ব্যবহার।৩। নিমবিসিডিন, ৮০ এম এল/একর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।৪।আক্রমণের মাত্রা বেশী হলে জৈব বালাইনাশক, স্পেনোসেড ( ট্রেসার ৪ মিলি./ ১০
লি. পানি হারে ) স্প্রে করতে হবে । গাছের ফুল আসার সময় হতে প্রতি ২ সপ্তাহ
অন্তর ৩-৪ বার স্প্রে করতে হবে ।
উত্তর সমূহ