সকল প্রশ্ন

মোট প্রশ্ন ৮৬২ টি | পৃষ্ঠা নং ৯ | সর্বমোট পাতা ৮৭

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    লাল মরিচা বা রাস্ট রোগ : আক্রান্ত পাতা ও ডগা ছাটাই করে ধ্বংস করুন। কপার বা কুপ্রাভিট ১০ লি. পানিতে ২০ গ্রাম মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ২ বার স্প্রে করতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    বিঘা প্রতি ৩৩-৩৭ কেজি ইউরিয়া, ২২-২৪ কেজি টিএসপি, ১১-১৩ কেজি এমওপি, ২০-২৪ কেজি জিপসাম , ১ কেজি দস্তা ও ৪০০ গ্রাম বরিক এসিড  সারের প্রয়োজন হয়।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    তেল ফসল ও জাত সমুহ তেল ফসলের নাম জাত সরিষা টরি-৭, রাই-৫, কল্যাণীয়া, সোনালী, বারি সরিষা-৬, বারি সরিষা-৭, বারি সরিষা-৮, বারি সরিষা-৯, বারি সরিষা-১০, বারি সরিষা-১১, বারি সরিষা-১২, বারি সরিষা-১৩, বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৫, বারি সরিষা-১৬, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-১৮, বারি সরিষা-৬, বারি সরিষা-৬,, বিনা সরিষা-৪, বিনা সরিষা-৭, বিনা সরিষা- ৯, বিনা সরিষা-১০, সয়াবিন সোহাগ ,বারি সয়াবিন-৪, বারি সয়াবিন-৫, বারি সয়াবিন-৬ বিনা সয়াবিন-১, বিনা সয়াবিন-২,বিনা সয়াবিন-৩,বিনা সয়াবিন-৪, বিনা সয়াবিন-৫ চিনাবাদাম মাইজচর, বাসন্তী, ত্রিদানা, বারি চীনাবাদাম-৫, বারি চীনাবাদাম-৬, বারি চীনাবাদাম-৭, বারি চীনাবাদাম-৮, বারি চীনাবাদাম-৯, বারি চীনাবাদাম-১০ বিনা চীনাবাদাম-৪, বিনা চীনাবাদাম-৫, বিনা চীনাবাদাম-৬, বিনা চীনাবাদাম-৭, বিনা চীনাবাদাম-৮, বিনা চীনাবাদাম-৯ তিল টি-৬, বারি তিল-২, বারি তিল-৩, বারি তির-৪, বিনা তিল-১, বিনা তিল-২, বিনা তিল-৩, বিনা তিল-৪ সূর্যমুখী কিরণী, বারি সূর্যমুখী-২ গর্জন তিল শোভা তিসি নীলা কুসুম সেফ-১

উত্তর সমূহ

  1. কল্পনা রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, পটিয়া, চট্টগ্রাম

    মাসকলাইতে মূলত এই দুটি রোগ হয়।রোগের নাম: মাসকলাইয়ের পাউডারি মিলডিউক্ষতির নমুনা: এ রোগে পাতায় পাউডারের মত আবরণ পড়ে। সাধারণত: শুষ্ক মৌসুমে এ রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। বীজ, পরিত্যক্ত গাছের অংশ ও বায়ুর মাধ্যমে এ রোগ বিস্তার লাভ করে।ব্যবস্থাপনা: বিকল্প পোষক ও গাছের পরিত্যক্ত অংশ পুড়ে ফেলতে হবে। টিল্ট-২৫০ বা থিওভিট (০.২%) ১০-১২ দিন পরপর ২-৩ বার সেপ্র করতে হবে।রোগের নাম: মাসকলাইয়ের হলদে মোজাইক ভাইরাস রোগক্ষতির নমুনা: মোজাইক ভাইরাস দ্বারা এ রোগ হয়ে থাকে। আক্রান্ত পাতার উপর হলদে সবুজ দাগ পড়ে। সাধারণত: কচি পাতা প্রথমে আক্রান্ত হয়। আক্রান- বীজ ও বায়ুর মাধ্যমে এ রোগ বিস্তার লাভ করে। সাদা মাছি নামক পোকা এ রোগের বাহক হিসেবে কাজ করে।অনুকুল পরিবেশ: বিকল্প পোষক ও সাদা মাছির আধিক্য এ রোগ দ্রুত বিস্তারে সহায়ক।ব্যবস্থাপনা: রোগ মুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। সাদা মাছি দমনের জন্য অনুমোদিত কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। আক্রান- গাছ তুলে পুড়ে ফেলতে হবে।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ডাল ফসল ও জাত সমুহ ডাল ফসলের নাম জাত মুগ বারি মুগ-১, বারি মুগ-২, বারি মুগ-৩, বারি মুগ-৪, বারি মুগ-৫, বারি মুগ-৬, বারি মুগ-৭, বারি মুগ-৮, বিনা মুগ-৫, বিনা মুগ-৭, বিনা মুগ-৮, বিনা মুগ-৯, মুসুর বারি মুসুর-১, বারি মুসুর-২ , বারি মুসুর-৩ , বারি মুসুর-৪ , বারি মুসুর-৫ , বারি মুসুর-৬ , বারি মুসুর-৭ , বারি মুসুর-৮ ,বারি মুসুর -৯ বিনা মুসুর-৫, বিনা মুসুর-৬, বিনা মুসুর-৭, বিনা মুসুর-৮, বিনা মুসুর-৯, বিনা মুসুর-১০, বিনা মুসুর-১১, ছোলা বারি ছোলা-১,বারি ছোলা-২, বারি ছোলা-৩, বারি ছোলা-৪, বারি ছোলা-৫, বারি ছোলা-৬, বারি ছোলা-৭, বারি ছোলা-৮, বারি ছোলা-৯ , বারি ছোলা-১০, বারি ছোলা-১১, বিনা ছোলা-৪,বিনা ছোলা-৬,বিনা ছোলা-৯, বিনা ছোলা-১০, ফেলন বারি ফেলন-১, বারি ফেলন-২ মাশকলাই বারি মাস-১,বারি মাস-২,বারি মাস-৩,বারি মাস-৪, বিনা মাষ-১ খেসারী বারি†খেসারী-১ ,বারি†খেসারী-২, বারি†খেসারী-৩, বারি†খেসারী-৪, বারি†খেসারী-৫, বিনা খেসারী-১ মটর বারি মটর-১,বারি মটর-২,বারি মটর-৩,

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    • কমলার লাল মরিচা রোগ
    • লক্ষণঃ এ রোগের আক্রমনে পাতায় , ফলে ও কান্ডে লালচে মরিচার মত এক ধরনের উচু দাগ দেখা যায়। একধরণের সবুজ শৈবালের আক্রমণে এ রোগ হয়।
    • ব্যবস্থাপনাঃ # আক্রান্ত পাতা ও ডগা ছাটাই করে ধ্বংস করা। # গাছের নিচের ঝরা পাতা অপসারণ করা । # কপার অক্সিক্লোরাইড গ্রুপের ছত্রাক নাশক যেমন, কুপ্রাভিট ১০ লি. পানিতে ২০ গ্রাম মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ২ বার স্প্রে করা অথবা বোর্দোমিক্সার ( ১০০ গ্রাম চুন + ১০০ তুত +১০ লিটার পানি )১৫ দিন পর পর স্প্রে করলে এ রোগের তীব্রতা কমে যায় । রোগের আক্রমণ যেহেতু বর্ষাকালে ব্যাপকতা লাভ করে তাই বর্ষার শুরুতেই স্প্রে করা উচিত ।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    পেয়ারা গাছে সাদা মাছি পোকা ও ছাতরা পোকা আক্রমণ করলে সাদা তুলার মত বস্তু দেখা যায়। তাই অন্যান্য লক্ষণ মিলিয়ে প্রতিকার ব্যবস্থা নিতে হবে। নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো-পেয়ারার সাদা মাছি পোকা

    • লক্ষণঃ ১। এরা পাতার রস চুষে খায় ফলে গাছ দুর্বল হয়ে পড়ে। ২। পাতায় অসংখ্য সাদা বা হলদেটে দাগ হয় । সাদা তুলার মত বস্তু ও সাদা পাখাযুক্ত মাছি দেখা যায় ।
    • ব্যবস্থাপনাঃ ১। সাদা আঠাযুক্ত বোর্ড স্থাপন বা আলোর ফাঁদ ব্যবহার করা। ২। আক্রান্ত পাতা তুলে ধ্বংস করা। ৩। 50 গ্রাম সাবানের গুড়া 10 লিটার পানিতে গুলে পাতার নিচে সপ্তাহে 2/3 বার ভাল করে স্প্রে করা। সাথে 5 কৌটা গুল (তামাক গুড়া) পানিতে মিশিয়ে দিলে ফল ভাল পাওয়া যায়। ৪। সর্বশেষ ব্যবস্থা হিসাবে অনুমোদিত বালাইনাশক ব্যবহার করা। যেমন এডমায়ার 0.5 মিলি বা 0.25 মিলি ইমিটাফ বা 2 মিলি টাফগর/রগব/সানগর প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
    • পেয়ারার মিলিবাগ বা ছাতরা পোকা
      • লক্ষণঃ ১। এরা পাতা ও ডালের রস চুষে নেয় ফলে গাছ দুর্বল হয়। ২। পোকার আক্রমনে পাতা, ফল ও ডালে সাদা সাদা তুলার মত দেখা যায়। ৩। অনেক সময় পিপড়া দেখা যায়। ৪। এর আক্রমণে অনেক সময় পাতা ঝরে যায় এবং ডাল মরে যায়।
      • ব্যবস্থাপনাঃ ১। আকান্ত পাতা ও ডগা ছাটাই করে ধ্বংস করা। ২। গাছের গোড়ার মাটি থেকে 15-20 সেমি উপরে স্বচ্ছ পলিথিন দ্বারা মুড়ে দিতে হবে যাতে মিলিমাগ গাছে উঠতে না পারে। ৩। সম্ভব হলে হাত দিয়ে ডিম ব বাচ্চার গাদা সংগ্রহ করে ধ্বংস করা। ৪। জৈব বালাইনাশক নিমবিসিডিন (0.4%) ব্যবহার করা। ৫। আক্রমণ বেশী হলে প্রতিলিটার পানিতে 2 মিলি রগর টাফগর, সানগর বা সুমিথিয়ন 2 মিলি মিপসিন বা সপসিন মিশিয়ে স্প্রে করা।

উত্তর সমূহ

  1. সৈয়দা সিফাত জাহান, পেস্টিসাইড রেগুলেশন অফিসার

    ফলের মাছি পোকার আক্রমণ হয়েছে। ফুল আসার সময় ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করে এ পোকা সফল ভাবে দমন সম্ভব। ফ্রুট ব্যাগিং করেও প্রতিরোধ সম্ভব।