Soil acidity can be ameliorated and the pH of the soil increased by the addition of lime/limestone (add 10 gm lime stone with tab soil but far from plant base).
মাসকলাইতে মূলত এই দুটি রোগ হয়।রোগের নাম: মাসকলাইয়ের পাউডারি মিলডিউক্ষতির নমুনা: এ রোগে পাতায় পাউডারের মত আবরণ পড়ে। সাধারণত: শুষ্ক মৌসুমে এ রোগের প্রকোপ বেশি দেখা যায়। বীজ, পরিত্যক্ত গাছের অংশ ও বায়ুর মাধ্যমে এ রোগ বিস্তার লাভ করে।ব্যবস্থাপনা: বিকল্প পোষক ও গাছের পরিত্যক্ত অংশ পুড়ে ফেলতে হবে। টিল্ট-২৫০ বা থিওভিট (০.২%) ১০-১২ দিন পরপর ২-৩ বার সেপ্র করতে হবে।রোগের নাম: মাসকলাইয়ের হলদে মোজাইক ভাইরাস রোগক্ষতির নমুনা: মোজাইক ভাইরাস দ্বারা এ রোগ হয়ে থাকে। আক্রান্ত পাতার উপর হলদে সবুজ দাগ পড়ে। সাধারণত: কচি পাতা প্রথমে আক্রান্ত হয়। আক্রান- বীজ ও বায়ুর মাধ্যমে এ রোগ বিস্তার লাভ করে। সাদা মাছি নামক পোকা এ রোগের বাহক হিসেবে কাজ করে।অনুকুল পরিবেশ: বিকল্প পোষক ও সাদা মাছির আধিক্য এ রোগ দ্রুত বিস্তারে সহায়ক।ব্যবস্থাপনা: রোগ মুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। সাদা মাছি দমনের জন্য অনুমোদিত কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। আক্রান- গাছ তুলে পুড়ে ফেলতে হবে।
লক্ষণঃ
এ রোগের আক্রমনে পাতায় , ফলে ও কান্ডে লালচে মরিচার মত এক ধরনের উচু দাগ দেখা যায়। একধরণের সবুজ শৈবালের আক্রমণে এ রোগ হয়।
ব্যবস্থাপনাঃ
# আক্রান্ত পাতা ও ডগা ছাটাই করে ধ্বংস
করা।
# গাছের নিচের ঝরা পাতা অপসারণ করা ।
# কপার অক্সিক্লোরাইড গ্রুপের ছত্রাক নাশক যেমন, কুপ্রাভিট ১০ লি. পানিতে
২০ গ্রাম মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ২ বার স্প্রে করা অথবা বোর্দোমিক্সার ( ১০০
গ্রাম চুন + ১০০ তুত +১০ লিটার পানি )১৫ দিন পর পর স্প্রে করলে এ রোগের
তীব্রতা কমে যায় । রোগের আক্রমণ যেহেতু বর্ষাকালে ব্যাপকতা লাভ করে তাই
বর্ষার শুরুতেই স্প্রে করা উচিত ।
পেয়ারা গাছে সাদা মাছি পোকা ও ছাতরা পোকা আক্রমণ করলে সাদা তুলার মত বস্তু দেখা যায়। তাই অন্যান্য লক্ষণ মিলিয়ে প্রতিকার ব্যবস্থা নিতে হবে। নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো-পেয়ারার সাদা মাছি পোকা
লক্ষণঃ
১। এরা পাতার রস চুষে খায় ফলে গাছ দুর্বল হয়ে পড়ে।
২। পাতায় অসংখ্য সাদা বা হলদেটে দাগ হয় । সাদা তুলার মত বস্তু ও সাদা পাখাযুক্ত মাছি দেখা যায় ।
ব্যবস্থাপনাঃ
১। সাদা আঠাযুক্ত বোর্ড স্থাপন বা আলোর
ফাঁদ ব্যবহার করা।
২। আক্রান্ত পাতা তুলে ধ্বংস করা।
৩। 50 গ্রাম সাবানের গুড়া 10 লিটার পানিতে গুলে পাতার নিচে সপ্তাহে 2/3 বার
ভাল করে স্প্রে করা। সাথে 5 কৌটা গুল (তামাক গুড়া) পানিতে মিশিয়ে দিলে ফল
ভাল পাওয়া যায়।
৪। সর্বশেষ ব্যবস্থা হিসাবে অনুমোদিত বালাইনাশক ব্যবহার করা। যেমন এডমায়ার
0.5 মিলি বা 0.25 মিলি ইমিটাফ বা 2 মিলি টাফগর/রগব/সানগর প্রতি লিটার
পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
পেয়ারার মিলিবাগ বা ছাতরা পোকা
লক্ষণঃ
১। এরা পাতা ও ডালের রস চুষে নেয় ফলে গাছ দুর্বল হয়।
২। পোকার আক্রমনে পাতা, ফল ও ডালে সাদা সাদা তুলার মত দেখা যায়।
৩। অনেক সময় পিপড়া দেখা যায়।
৪। এর আক্রমণে অনেক সময় পাতা ঝরে যায় এবং ডাল মরে যায়।
ব্যবস্থাপনাঃ
১। আকান্ত পাতা ও ডগা ছাটাই করে ধ্বংস করা।
২। গাছের গোড়ার মাটি থেকে 15-20 সেমি উপরে স্বচ্ছ পলিথিন দ্বারা মুড়ে দিতে হবে যাতে মিলিমাগ গাছে উঠতে না পারে।
৩। সম্ভব হলে হাত দিয়ে ডিম ব বাচ্চার গাদা সংগ্রহ করে ধ্বংস করা।
৪। জৈব বালাইনাশক নিমবিসিডিন (0.4%) ব্যবহার করা।
৫। আক্রমণ বেশী হলে প্রতিলিটার পানিতে 2 মিলি রগর টাফগর, সানগর বা সুমিথিয়ন 2 মিলি মিপসিন বা সপসিন মিশিয়ে স্প্রে করা।
Soil acidity can be ameliorated and the pH of the soil increased by the addition of lime/limestone (add 10 gm lime stone with tab soil but far from plant base).